আওয়ামীলীগের কুকীর্তি


Гео и язык канала: Индия, Хинди
Категория: Шок-контент


Похожие каналы

Гео и язык канала
Индия, Хинди
Категория
Шок-контент
Статистика
Фильтр публикаций


"উবায়দা" ভাই আমাকে পাশে নিয়ে সুন্দর ভাবে সব জিজ্ঞাসা করে আমি আমার দিক থেকে যতটুকু বলার বলেছি। ওইখানে "উবায়দা"ভাই আমার উপর সুন্দর ভুমিকা পালন করেছে।

এরই মধ্যে মাগরিবের আজান হয় "নুর" ভাই সবাইকে নামাজের কথা বল্লেও "আদনান" ভাই চে*ইত্তা বলে তোমার টা তুমি পড়ে নেও। তারপর পরিচালক "সাঈদ" ভাই অফিসে আসেন তখন সবাই নামাজ পড়ে। আমি সাঈদ ভাইকে দেখে একটু ভরসা পাই যে হয়তো আর মা*রবে না। আমি ওই সুযোগে শরীয়তপুরীর কাছের মানুষ "মুঈনুদ্দিন" শরীয়তপুরী কে কল দিয়ে বিস্তারিত জানাই তখন তিনি "সাঈদ" ভাইকে কল দিলেও তিনি তা রিসিভ করেননি। এরপর আমি ভিতরে আসতেই সিসি ক্যামেরায় আমাকে কল করতে দেখায় মোবাইল নিয়ে নেয় এবং জিজ্ঞাসা করে কাকে কল দিছো? বললাম হুজুরকে। যে মোবাইল নিয়েছে তাকে আমি চিনিনা তবে উনি রিসিভশনে বসেন। সম্ভবত উনার নামও "সালিম!

নামাজ শেষ হয় আবার সবাই আগের জায়গায় বসে পড়ে। তখন মুফতি সাবের ঠোঁট বেয়ে রক্ত পড়ছিল। তার একটু পরেই পরিচালক "ফেরদৌস" ভাই আসেন তখন আমি পুরোপুরি আস্বস্ত হই এখন আর যায় হোক হয়তো মা*রবে না। উনি এসেই বলে এই ছেলেকে বিদায় কর তখন আমার কাছে "ইমরানুল ফারহান" ভাই আসে এবং আমাকে বলে তুমি কোথায় পড় বললাম মুন্সিগঞ্জে তখন উনি বললেন আজকের এই ঘটনা তুমি যদি কাউকে বলো তাহলে এটা আমার কানে চলে আসবে কারণ আমার বাড়িও মুন্সিগঞ্জ। এই বলে আমাকে ভয় দেখায়। আরো বল্লো যদি আমি জানতে পারি তাহলে এটা ভালো হবেনা মনে রাইখো আর ভিডিও ক্লিপ তো আছেই।

তখন আমি নাহবেমীর পড়ি এরই মধ্যে আমার উস্তাদ "মুফতী ইব্রাহিম শারীফ" হুজুর ফোন দেন আমাকে আমি তখন হুজুরকে সব বলি এবং তৎক্ষনাৎ হুজুর "নুর" ভাইকে কল দেয় এবং আমাকে ছেডে দেয়।

পরদিন মুফতি সাবকে কল দেই বিশ্বাস করেন ভাই তার আওয়াজ শুনে আমি অবাক হয়ে গেছি। মনে হচ্ছিলো খুব ট*র্চার করা হয়েছে। তার আওয়াজ শুনে আমি চিনতেই পারিনি। বারবার জিজ্ঞাসা করতেছিলাম আপনি কি মুফতি সাব নাকি অন্য কেউ? তারপর দেখলাম না উনিই। জিজ্ঞাসা করলাম ভাই কি অবস্থা তখন উনি বললেন তুমি চলে আসার পর ওরা আমাকে মোটা তাড় পেচিয়ে খুব মা*রছে। আমি আশ্চর্য হয়ে বললাম কি কন ভাই "ফেরদৌস" ভাই না আস্লো তাও এভাবে মারলো মানে? মুফতি সাব বল্লো উনি এসেই ভিন্ন ভাবে মা*রা শুরু করছে এবং অনেক ভিডিও ধারণ করেছে। মুফতি সাবের ওই চিহ্ন দেখলে আপনিও অবাক হতেন পিঠে এমন ভাবে মেরেছে মনে হয়েছে উনাকে হয়তো রিমান্ড দেওয়া হয়েছিল।

মুফতি সাবের বাবা ছিলেন সেনাবাহিনীর খুব কাছের মানুষ উনার বাবা এসব দেখার পর উম্মাদ হয়ে যান মামলা করার জন্য। কিন্তু মুফতি সাবের মনে ভয় ওদের তখন অনেক ক্ষমতা আর তাছাড়া আমার সাম্নেই মুফতি সাবকে ভয় দেখিয়েছে তরে এখনি জেলে ঢু*কিয়ে দিবো! এই কথাটা বলেছিল জেনেরাল একজন। "জামান" ভাই ওই জেনারেল ভাইকে বলতেছিল ওর নামে যদি মামলা দেই তাহলে কত বছর শাস্তি হতে পারে? তখন ওই লোক বলতেছিল আমার ভাই পুলিশ সুপার এখনি মামলা দিতে পারি। এইসব মিলিয়ে মুফতি সাব তখন মামলা না করার জন্য তার বাবাকে অনুরোধ করে। আর মুফতি সাব এসব সামনে আনতে চাইনি কারণ তখন শীতকাল চলতেছিল এসব যদি জনগণের সামনে আসে তাহলে উনার প্রোগ্রাম নিয়ে ঝামেলা হতে পারে। অবশ্য তখন মামলা করলেও কোন লাভ হতো না।

আল্লাহর কসম একটা কথাও মিথ্যা না। যাদের নাম উল্লেখ করেছি তারা যদি পাল্টা একবার কসম করে তাহলে আমি আরও একশো কসম করতে পারবো এই সাহসটুকু আছে আলহামদুলিল্লাহ। তাদের এই বিচার আমরা এখানে হয়তো পাবো না তবে পরকালে অবশ্যই অবশ্যই এই বিচারের কাট গড়ায় তাদেরকে দাড় করাবো। যেহেতু আমাদের হাতে তাদের পৈশাচিক কর্মকাণ্ডের কোন ডকুমেন্টস নাই তাই দুনিয়ার বিচারে তাদেরকে আনা সম্ভব নয়। কিন্তু পরপারে ছাড় পাবেনা ইনশাআল্লাহ।

কলরবের কিছু মানুষের সাথে সুসম্পর্ক আছে আমি জানি এটা লেখার পর তারা আমার সাথে সে সম্পর্ক রাখবে না। তুবুও মনের আক্ষেপ আজ প্রকাশ করতে পারে আনন্দ লাগছে। স্বৈরাচারী পতনের পর আসল স্বাদ আজ পেলাম আলহামদুলিল্লাহ। আমি ছোট মানুষ আমাকে তারা চাইলেই যে কোন কিছু এখনো করতে পারে। আল্লাহ আমাকে হেফাজত করুন। উপরল্লেখিত ঘটনার সাক্ষী আমি মাহমুদ হাসান ইফফাত নিজে। মুফতি সাবকে সামনে আনলে উনার প্রবলেম তাই উনাকে আনলাম না যদি উনি আসেন তাহলে আনবো। উনার থেকে আরও ভয়াবহ কিছু জানা যেতে পারে।

৭।৯।২৪।
মাহমুদ।
Mahamud Hasan Effat


ডিভি হারুনের টর্চার ফেইল।কলরবের কাছে🥲
বিস্তারিত..
কলরবের বহিষ্কৃত শিল্পী "শামীম আহমেদ" কে চিনেন না এরকম হয়তো অনেক কমই আছে। তার ২০ সালের ভাইরাল হওয়ার কাহিনী ও অনেকে জানেন। তাকে তখন বহিষ্কার করা হয় কলরব থেকে। কিন্তু তাকে যেদিন বহিষ্কার করা হয় তার পূর্বের কাহিনী অনেকেরই অজানা খানিকটা ধারণা দিলে বুঝতে পারবেন..

"শামীম আহমেদ" কলরবের পরিচিত এক মুখ কিন্তু ১৯/২০ সালে ওর এক কু-কর্ম মিডিয়া তে আসে সেটা হয়তো অনেকেই জানেন। ওর কু-কর্ম নিয়ে কলরব তখন মানুষের কাছে খুব বাজে ভাবে তলানিতে পড়ে যায়। বলা চলে কলরব তখন হিংস্র হয়ে যায়। শামীমের থেকে তার ভাইরাল হওয়ার রহস্য উন্মোচন করতে মরিয়া হয়ে পড়ে। শামীমের থেকে বিস্তারিত জেনে সম্পূর্ণ দোষ এসে পড়ে আমার খুব কাছের এক বড় ভায়ের উপর। তখন আমার ওই বড় ভাইকে তাদের অফিসে নেওয়ার জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা শুরু করে।

শুরু হয় তাদের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা..
তারা প্রথমে আমার ওই বড় ভায়ের পরিচিত কিছু লোকের মাধ্যমে বায়তুল মোকাররমে আনার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা করে। কিন্তু উনার ব্যস্ততা থাকায় ওইটা সম্ভব হয়নি।

তারপরের পরিকল্পনা..
তারা কলরবের আরেক পরিচিত মুখ "আহমেদ সালিম" এর মাধ্যমে শুরু করে এবং এটাই তারা সফলও হয়। দিনটা ছিল শুক্রবার "আহমেদ সালিম" আমার ওই বড় ভায়ের সাথে দেখা করবে এই মর্মে দৈনিক মেসেজ করতে থাকে। এজন্য "সালিম" কে নিশ্চিত করে বলে যে আমি অমুক দিন বায়তুল মোকাররম আসতাছি তুমিও আসো। যেহেতু কলরবের প্রতি তখন আমার ভীষণ টান ছিল তাই ভাইয়া আমাকেও ওইদিন ফোন করে আমিও শুনে সাথে সাথে চলে আসি।

আমরা প্রথমে বায়তুল মোকাররমের মুল ফটকে থাকলে "সালিম" কৌশলে ওদের অফিস যেতে যে ওভার ব্রীজটা পড়ে ওইখানে নিয়ে যায়। আমরাও ওইখানে যায় "সালিম" ও আসে। "সালিম" এর সাথে মুসাফা করতে না করতেই দেখি "হায়দার" বাহিনী উপস্থিত। আনুমানিক ১০/১২ জন ছিল। আমি তাদের দেখে আমার ভালো লাগা কাজ করে যেহেতু কখনো এভাবে সরাসরি দেখা হয়নি তাই একটু বেশিই ভালো লাগছিল।

তখনো আমি কিছুই জানিনা। তারপর শুরু হলো তাদের টানাহেঁচড়া শুরুতে "হায়দার" ভাই সুন্দর ভাবে বল্লেও শেষ পর্যায়ে কেমন যেনো উগ্র হয়ে যায়। যখন কোনো ভাবেই অফিস যেতে রাজি হচ্ছিলো না তখন "বদরুজ্জামান" ভাইকে কল করে "হায়দার" ভাই বলতেছিল মুফতি সাব তো আসতে চাচ্ছেনা আপনি একটু ইনভাইট করেন। তারপর মুফতি সাবের কাছে ফোন দেওয়া হয় "বদরুজ্জামান" ভায়ের কথার ধরন ছিল এমন যে, মুফতি সাব আসেন একটু ঘুরে যান এই বলে ফোন কেটে দেয়। তখনো রাজি হয়নি মুফতি সাব। তারপর "ইয়াছিন হায়দার" ভাই ক্ষিপ্ত হয়ে বলে দেখছেন কতজন আসছি ঝামেলা করবেন? নাকি এম্নেই যাবেন?

তাদের এমন দস্তাদস্তির ফলে মুফতি সাব রাজি হয়ে যান। তখন মুফতি সাব বল্লো মাহমুদ তুমি তাহলে যাও মাদ্রাসায় গিয়ে কল দিও। আমি একটু যেতেই "হায়দার" ভাই "শামীম আরামান" কে পাঠিয়ে দেয় আমাকে নেওয়ার জন্য। তখন মুফতি সাব অনেক রিকুয়েষ্ট করেও আমাকে পাঠাতে পারিনি। আর আমিও যেতে সম্মতি প্রকাশ করলাম যেহেতু কখনো যায়নি।

কলরব অফিসে ঢুকতেই চিত্র পাল্টে যায়। মুফতি সাবকে শুরুতেই রেকর্ড স্টুডিও তে নিয়ে যায় যেখানে "বদরুজ্জামান" ভাই ছিলেন। "জামান" ভাই উঠেই "শামীম আহমেদ"কে কয়েকটা লা*থি মারে আর বলতে থাকে তর জন্য আজ আমাদের সব শেষ। তখন "আবির" ভাইকে বলে পাশের রুমটা খালি কর! আমি তখনো কিছু জানিনা। নেওয়া হয় পাশের রুমে আপনারা যারা গেছেন দেখবেন অফিসে ঢুকতেই হাতের বা পাশে বড় একটা রুম আছে ওইটাই নেওয়া হয় আমাদের।

শুরুতে সবাই স্বাভাবিক থাকলেও জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে ওইখানে অবস্থানরত প্রত্যেকটা শিল্পী হিংস্র হয়ে যায়। যা দেখে আমি খুব আতঙ্কিত হয়ে পড়ি এবং ভয় পাই। তারা এক পর্যায়ে মুফতি সাবের গায়ে হাত তুলে তখন তাদের ভিতর থেকে কেউ একজন বলে ক্যামেরা আনো। শুরু হয় তাদের ভিডিও এবং রেকর্ডের কাজ। এই কাজে সবচেয়ে বেশি যিনি আগ্রহী ছিলেন তিনি এখন কবরে পারি জমিয়েছেন তার ব্যাপার আর কিছুই বলবো না ( আল্লাহ ভাইকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন)

রিমান্ডের মত প্রত্যেকটা কথায় কথায় থা*প্পড় কি*ল ঘু*ষি মারতে থাকে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি যাদের চোখে পড়েছে তারা হচ্ছে "ইয়াছিন হায়দার" "আবির" "সালমান সাদী" "ইমরানুল ফারহান" "বদরুজ্জামান" সাথে "শামীম" আর বাকিদের কথা মনে নেই। সামনে কয়েকটা ক্যামেরা এবং বাকি যারা ছিল তারাও ফোন দিয়ে ভিডিও করে। মুফতি সাব শুরুতে তাদের দাবিগুলো অস্বীকার করলেও তাদের বে*ধড়ক প্র*হারের ফলে স্বীকার করতে বাধ্য হয়। আর প্রত্যেকটা (জোরপূর্বক) স্বীকারোক্তি তারা রেকর্ড করে রাখে।

তারপর তাদের রেকর্ড কাজ শেষ হলে আমার দিকে নজর পড়ে। শামীমের ব্যাপারে সব জিজ্ঞাসা করা হয় আমাকে, কিন্তু আমি কিছুই বলতে না পাড়ায় "জামান" ভাই ক্ষিপ্ত হয় এবং আমাকে কয়েকটা থা*প্পড় মা*রে এবং একটা ভিডিও ক্লিপ রাখে আমার ওই ক্লিপটা কি ছিল সেটা আমি বলতে চাইনা। তারপর আসতে শুরু করে "তাওহীদ" রায়হান" আরিয়ান" আবু উবায়দা" ভাই সহ আরো অনেকে। বদরুজ্জামান ভায়ের হিংস্রতা দেখে আমার ভয়ে শরীরের কাপতেছিল তখন


কলরব শিল্পী গোষ্ঠীর বহিস্কৃত শিল্পী শামীম

2.3k 0 14 10 76

ভারতে অনুপ্রবেশের দায়ে গ্রেফতার হয়েছে গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান বিমল কৃষ্ণ বিশ্বাস। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয় সে। বিমল কৃষ্ণ বিশ্বাস উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি।


ভারতের এক মন্ত্রী বলছিলো তাদের সেনাবাহিনীরকে প্রস্তুত থাকতে বাংলাদেশের পরিস্থিতি পর্যাবেক্ষণ করে,,, কিন্তু এখন নিজের ফুটকির কাপড় খুলে নিচ্ছে এিপুরার বিদ্রোহী গোষ্ঠী,,, 🤣😂🤣 সালারা আগে নিজেদের দেশ টা সামলা,,


ভারতের এখন জলে কুমির আর ডাঙায় বাঘ,,, কোন দিকে যাবে?


আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইবুনালে মামলা পরিচালনার জন্য একজন চীফ প্রসিকিউটর ও চারজন প্রসিকিউটর নিয়োগ দিয়েছে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। গত বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

এদের মধ্যে সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ তাজুল ইসলামকে চীফ প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তিনি অ্যাটর্নি জেনারেল পদমর্যাদায় বেতন, ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা পাবেন।


R AW বাংলাদেশে কাজ করে এবং অপারেশন চালিয়ে গেছে এটা নিজ মুখে ইন্টারভিউতে স্বীকার করলেন সাবেক R AW AGENT এবং বিখ্যাত স্না*ইপার  Lucky Bisht, যে একজন NSG commando and intelligence operative ছিলো ।
বাংলাদেশে হাসিনা সরকারকে গত ১৫ বছর টিকিয়ে রাখছেই এই RAW । বর্তমান সরকারের উচিত এই বিষয়ে ভারতের কাছে প্রশ্ন তোলা এবং জবাব চাওয়া । স্পেশালি এই R AW AGENT তো স্বীকারই করেছে । এবং সে স্না*ইপার নিশ্চয়ই সে কাউকে হ*ত্যা করতে আসছে ।
বাংলাদেশ সরকারের এখনো ভারত নিয়ে স্ট্যান্ড ক্লিয়ার না ।ভারতের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ হিসাব রাখব ঠিক আছে কিন্তু গত ১৫ বছরের হিসাবও নিতে হবে ।


ব্যানার চত্ত্বর পটুয়াখালী 😀


ভাইরে পঁচা মাল রেখে দে তোরা, আমাদের দরকার নাই 😀


শাহবাগী একটা পক্ষ গুজব ছড়াচ্ছে যে, ভাড়ত নাকি বাংলাদেশে হামলা করার পরিকল্পণা করতেছে, মানে দেশবাসীকে ভয় লাগানোর জন্য আর কি। ভাইরে,  যেখানে ভাড়তে পাছা বাঁচানো দায় সেখানে ভাড়ত এই কাম জীবনেও করতে পারবে না।


রাজশাহীতে ছাত্রলীগের ক্যাডারকে ধরে গণধোলাই উৎসুক জনতার। (যমুনা টিভি)এই সংস্কৃতি প্রথমে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ চালু করেছিলো। এখন জনতা সেটা ফলো করছে শুধু!

আচ্ছা ভাল কথা, এই ভিডিও দিয়ে এখন ভারতীয় মিডিয়া কি বলে চালিয়ে দিবে?

4.6k 0 10 7 102

সামিট গ্রুপের বিরুদ্ধে ভিডিও প্রতিবেদন তৈরি করায় ২০১২ সালে প্রাণ হারান সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি! 
সেই সামিট গ্রুপ কোন আলোচনায় নেই কেন?


খালেদা জিয়াকে নিয়ে এক পরিচালকের সিনেমা নির্মানের তোড়জোর শুরুর ব্যপারে বিএনপির কড়া বার্তা৷
জানানো হয় পরিবার থেকে কাউকে অনুমতি দেয়া হয়নি খালেদাকে নিয়ে সিনেমা বানানোর।


ব্যাপারটা ভালোভাবে খেয়াল করেন। মাহফুজ আবদুল্লাহর ভাষ্য হলো, 'আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করা যাবে না। যেহেতু লীগ যারা করে তারা তো এই সোসাইটিরই অংশ। এই সমাজের তারা নাগরিক।' সুতরাং তাদেরকে বাদ দেওয়া যাবে না। এমন কিছু করলে জাতি বিনির্মাণে ইনক্লুসিভ ব্যাপারটা আর থাকে না। কিন্তু কথায় কথায় জামায়াত-হেফাজত-বিএনপিকে ঠিকই তিনি কিক মারার কাজটা করছেন বেশ পারঙ্গমতার সাথে। যেনবা তারা এই সমাজের নাগরিক না। তাদেরকে বাদ দিয়ে কোন কিছু চিন্তা করলেও সমস্যা নেই। অথচ জুলাই বিপ্লব সফলই হতো না, যদি ছাত্রদের সাথে জনতার পোশাকে তারা মাঠে না নামত। মাহফুজকেও প্রধান উপদেষ্টার সহকারী হওয়া লাগত না। বটতলায় বসে তত্ত্বকপচানোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতে হতো কিংবা ধরা পড়ে আয়নাঘরে বসে দিন কাটানো লাগত। মাহফুজের একটা বড় সমস্যা হলো, তিনি নিজের দৃষ্টিভঙ্গি আর মতকেই 'পিপলস উইল' ভাবছেন, দাবী করছেন এবং বিষয়টাকে সেভাবেই উপস্থান করছেন।


সমন্বয়ক মাহফুজ আবদুল্লাহর কথা হলো, 'জামাত নাই তো মুজিববাদের কোন নিশানা নাই'। মানে, লীগের মুজিববাদ নাকি টিকে আছে জামাতের অস্তিত্বের ওপর। তাকে প্রশ্ন করতে মন চায়, ৭২-৭৪ সাল; যে চার বছর মুজিববাদ উদ্গত হয়ে পত্রপল্লবে উন্নীত হয়েছিল, তখন মাঠের উল্টো পাশে কারা ছিল? জামাত তো তখনও কোমর সোজা করে দাড়াতে পারেনি। নিশ্চয়ই জাসদ ছিল। সুতরাং এককভাবে জামাতকে তিনি যেভাবে এখানে দায়ী করতে চাচ্ছেন ব্যাপারটা এত সরল না। মূলত লীগ নিজেই তার অস্তিত্ব ও দর্শন টিকিয়ে রাখতে একটা জুজু তৈরে করে নিয়েছিল। এটা প্রতিটি ফ্যাসিস্ট দলই করে। নইলে যে সে 'ফ্যাসিস্ট' হয়ে ওঠারই সুযোগ পাবে না। এটা কখনো জাসদ রূপে হতে পারে, কখনো জামাত রূপে হতে পারে, কখনো অন্য কোন রূপে। সুতরাং সমস্যার গোড়া চিহ্নিত না করে একটা দলকে এককভাবে কিক মারার চর্চাটা ভালো ফল বয়ে আনবে না।
আরেকটা কথা হলো, তিনি কথায় কথায় 'গণ' জিকির করেন, অথচ তার কথাবার্তা 'গণ' এর প্রতিনিধিত্ব করে না।


কালবেলা পত্রিকায় যুবদল নেতার ডাকাতির সংবাদ ও নির্লজ্জ সাংবাদিকতা এবং সত্য উদ্ঘাটনে আমার অনুসন্ধান

✍️ বাবুল তালুকদার: গতকালের দৈনিক কালবেলা পত্রিকায় "প্রবাসীর বাসায় ডাকাতি করলেন যুবদল নেতারা!" শিরোনামে একটি নিউজ ভাইরাল হয়েছে। আর এই নিউজটি প্রকাশিত হওয়ার পর আজ সেই যুবদল নেতাকে বহিষ্কারও করা হয়েছে!

আমি প্রথমেই বলে নিচ্ছি এই যুবদলের দুই নেতা আমার পূর্ব পরিচিত নয়, কিংবা কখনোই তার সঙ্গে আমার কথা বা যোগাযোগ হয়নি! কিন্তু এই সংবাদটি আমাকে লজ্জিত ও ব্যথিত করেছে! সত্যিই কি তারা এ কাজ করেছেন? একজন মাঠের সংবাদ কর্মী হিসেবে বিষয়টি আমার কাছে খটকা লেগেছে! তাই সত্য উদ্ঘাটনে ঘটনার গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করলাম এবং যা উদ্ধার করতে পারলাম তা রীতিমতো ভয়াবহ!

নিউজে বলা হয়েছে "রাজধানীর নাখালপাড়ায় এক প্রবাসীর বাসায় ঢুকে দাড়োয়ানকে মারধর করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুটে নিয়েছে যুবদলের দুই নেতা। যার একটি ফুটেজ এসেছে কালবেলার হাতে।"

সেই ফুটেজ আমিও উদ্ধার করেছি, সেই ফুটেছে দেখা যায় দারোয়ান হাসিমুখে তাদের গেট খুলে দিয়েছে। এখানে যুবদলের নয়, কোটা আন্দোলনের ছাত্রদের কাছে খবর আসে, আনসার বিদ্রোহের ঘটনায় এই বাড়ি থেকে টাকা সরবরাহ করা হয়েছে, এই অভিযোগের পরিপেক্ষিতে সেখানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা একজন সমন্বায়কের নেতৃত্বে সেই বাসায় অভিযান চালায়। উল্লেখ্য, ছাত্রদের অনুরোধেই এই যুবদলের দুইনেতা সেখানে উপস্থিত হয়।

এখানে একটি বিষয় পরিষ্কার, কাল বেলার কাছে যে ভিডিও ফুটেজ ও কথোপকথন এসেছে তা প্রকাশের সুযোগ থাকলেও তা না করে শুধুমাত্র স্টিল ছবি প্রকাশ করে বৃত্তাকার করে যুবদলের দুই নেতাকে চিহ্নিত করে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করেছে।

আমার কাছে আসা ভিডিওটি আপনাদের জন্য দিয়ে দিলাম, আপনারা দেখে নিতে পারেন। এখানে আরো ভয়ঙ্কর বিষয় যেটি জানতে পারি, সেটি হল যাকে প্রবাসীর বাসা বলে যাকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হচ্ছে তিনি আসলে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের পিএস হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন, ঘটনার আগেই তিনি পালিয়ে যান। পরবর্তীতে, কিছু না পেয়ে ছাত্ররা সেখান থেকে চলে যান। তবে ব্যাপক অনুসন্ধান করলে বোঝা যাবে, ঘটনার এতদিন পর কারা অথবা কি উদ্দেশ্যে সংবাদটি প্রচার করা হয়েছে।

এখানে কয়েকটি বিষয় আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে,

(১) বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক ষড়যন্ত্র ও প্রোপাগান্ডা সৃষ্টি করে দলটিকে জনগণের কাছে বিতর্কিত করা

(২) দলীয় নেতৃত্বের প্রতিযোগিতায় অন্যকে মাইনাস করে নিজেকে নেতৃত্বের জায়গায় নেয়া

(৩) শৃংখলা রক্ষায় দলের কঠোর অবস্থানে সুযোগ নিয়ে ফায়দা💰হাসিল করা

(৪) পত্রিকার কাটতি বাড়াতে এবং ভিউ পেতে এ কাজ

✍️ বিশেষ দ্রষ্টব্য: আশা করছি অন্যান্য দায়িত্বশীল মিডিয়া বিষয়টির গুরুত্ব বিবেচনা করে ২-১ দিনের মধ্যেই প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করে জাতির সামনে প্রকাশ করবে এবং এই ষড়যন্ত্রকারীদের এখনই রুখে দিবে। আরেকটি কথা মাথায় রাখতে হবে, রক্তচোষা ডাইনির হাজার হাজার কোটি টাকা ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখেছে! এগুলো ব্যবহার করে যে কোন সময় যে কোন কিছুই ওরা করতে পারে। অতএব কারো প্ররোচনা নয় , প্রয়োজনীয় অনুসন্ধান শেষেই যে কারোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থায় নেওয়া যেতে পারে।

(এখানে ভিডিওটির কথোপকথন শুনলেই আপনারা বুঝতে পারবেন ছাত্ররা কি উদ্দেশ্যে সেখানে গিয়েছিল )

( ভাই আমি ছোট মানুষ, কেউ পন্ডিত ভাববেন না বেয়াদবি নিবেন না, ভুল হলে ক্ষমা করবেন, প্লিজ...)




পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় মাদরাসা ছাত্রদের সম্পৃক্ত করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা


আমরা যারা জাতীয় সংগীতের পরিবর্তনের পক্ষে তাদের নিয়ে ইস্কনের এই শুয়ারের বাচ্চার পোস্ট দেখুন লিংকে গিয়ে,,, https://www.facebook.com/100047000530399/posts/pfbid021LkYjAGSzdHusGjBat263SPHPqTJRLjpAD6dgonJudogHBvLXEnsXA14f1rpA4Ajl/?app=fbl

Показано 20 последних публикаций.