Postlar filtri


সেক্যুলাঙ্গারদের সো কল্ড হার্ম প্রিন্সিপালের বাস্তবতা!


Video oldindan ko‘rish uchun mavjud emas
Telegram'da ko‘rish
শরীফ-শরীফার গল্পের পিছনের মূল হোতা কে? তাদের ধৃষ্টতা জানলে অবাক হবেন!

আপনার ছেলে সন্তান যদি হুট করে নিজেকে মেয়ে দাবি করে, তবে আপনি এর কোনো প্রতিবাদ করতে পারবেন না। জাস্ট মুখ দিয়ে শাসন করলেই ন্যূনতম এক বছরের জেল অথবা ৫০হাজার টাকা জরিমানা করা হবে।

কী, পড়ে অবাক হচ্ছেন? জ্বী, এমন আইনেরই খসড়া বানিয়েছে ট্র‍্যাশগন্ডার এজেন্ডার মূল হোতারা।

এই আন্দোলন শুধু আসিফ আদনান, আসিফ মাহতাবদের না। এই আন্দোলন আমাদের সবার।


৯০% মুসলিমের দেশ বলে যারা তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলেন তাদের জন্য :

https://m.facebook.com/story.php/?id=100093685755190&story_fbid=382892094678944


জয় শ্রীরামের নগ্ন কবলে আমাদের নওমুসলিম ভাই ও বোন!

আমাদের নওমুসলিম ভাই ইব্রাহিম ওমর এবং নওমুসলিম বোন জান্নাতুল ইসলাম (স্নেহা) কয়েকবছর আগেই আদালতের মাধ্যমে মুসলমান হয়েছেন‚ এবং উভয়ে দেশের প্রচলিত আইন ও শরীয়াহ সম্মতভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। উনাদের সাংসারিক জীবন প্রায় দুই বছরের বেশি। কিন্তু গত কয়েকদিন পূর্বে নওমুসলিম বোনের (হিন্দু) মা'য়ের করা একটি অপহরণ মামলায় নওমুসলিম ভাইকে গতকাল চট্টগ্রাম কোতোয়ালি থানার পুলিশ গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করে‚ এবং বোন কে উদ্ধার দেখিয়ে আজকে চট্টগ্রাম আদালতে সোপর্দ করে। আদালত নওমুসলিম বোনের জবানবন্দীর ভিত্তিতে [যেখানে সে স্বেচ্ছায় মুসলিম হওয়া এবং নওমুসলিম ভাইটির সাথে দেশের প্রচলিত আইন ও শরীয়াহ অনুযায়ী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার কথা বলেছেন] তাঁকে নিজ জিম্মায় ছেড়ে দেওয়ার আদেশ দেয়। পরবর্তীতে আদালতের সকল কার্যক্রম শেষে যখন বোন কে কোর্ট কাস্টরি থেকে ছেড়ে দেয়া হয় তখন হিন্দুত্ব-বাদীরা তাঁকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে কিন্তু নওমুসলিম বোন কোনভাবেই তাদের সাথে যেতে চাচ্ছিলো না। তখন আদালত প্রাঙ্গণে থাকা আমাদের ভাইদের প্রতিবাদের মুখে তাঁরা পিছু হটলেও বোন কে নিরাপদে বের করার কোন উপায় আমাদের ছিলো না। উপরন্তু অবস্থায় আমাদের এডভোকেট নওমুসলিম বোনটিকে তাদের হাত থেকে রক্ষার জন্য আবারো কোর্ট কাস্টরিতে ঢুকিয়ে ফেলেন।

তখন হিন্দুত্ব-বাদীরা জয় শ্রীরাম সহ বিভিন্ন উগ্র স্লোগান দিতে থাকলে আমরাও আল্লাহু আকবর ধ্বনি উচ্চারণের মাধ্যমে তাদের জবাব দেই।

পরবর্তীতে আমরা প্রশাসন কে বারবার পুলিশ প্রটোকল দিয়ে নওমুসলিম বোন যেখানে যেতে চায় সেখানে পৌছিয়ে দিতে বললেও হিন্দুত্ব-বাদীদের চাপের মুখে কোর্ট কতৃপক্ষ বোনটিকে সেভ কাস্টরীতে রাখতে বাধ্য হয়।

আমরা অনতিবিলম্বে আমাদের নওমুসলিম বোন এবং ভাইকে সকল ধরনের আইনি জটিলতা থেকে মুক্তি দিয়ে স্বাধীন ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে দেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।

© Ziaur Rahman Faruki




রিমাইন্ডার || শুক্রবার

◾ইস্তিগফার।
◾সূরা কাহফ।
◾বেশি বেশি দুরুদ পাঠ।
◾আসরের ওয়াক্তের শেষাংশে দু'আ।


কাছে আসার গল্পগুলো মিডিয়া ঢাকঢোল পিটিয়ে দেখালেও কাছে আসার পরের গল্পগুলো আপনাকে দেখাবে না।

▪️ডাস্টবিন-টয়লেটে, কুকুরের মুখে পাওয়া নবজাতকের লাশ;
▪️প্রেমিকাকে নিয়ে বন্ধুরা মিলে ধর্ষণ;
▪️অক্ষম হয়ে যাওয়া। চিন্তাভাবনা হয় যৌনতাকেন্দ্রিক। যার ফলে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্রের জন্য বোঝা হয়ে যায়।
▪️ব্যাপকহারে হতাশা। কোনো কিছুতে ভালো না লাগা।
▪️আত্মহত্যার হার বেড়ে যাওয়া।

ক্ষণিকের সুখের জন্য সামগ্রিক ক্ষতির চিন্তা আমরা করছি না। এটাই শয়তানেরা চায়। শয়তান মন্দকে সুশোভিত করে উপস্থাপন করে। বারসিসার ঘটনা তো মোটামুটি সবারই জানা। মন্দ কাজে সে শয়তানকে পেলেও, বিপদের সময় শয়তান টা-টা বাই-বাই দিয়ে চলে গিয়েছে।

অতএব আল্লাহকে ভয় করি। যেই সম্পর্কে আল্লাহর সন্তুষ্টি থাকবে না, সেটিতে কখনোই আপনি কল্যাণ পেতে পারেন না। সেটি হবে বিস্তীর্ণ মরুর মরীচিকা মাত্র।


রিমাইন্ডার || শুক্রবার

◾ইস্তিগফার।
◾সূরা কাহফ।
◾বেশি বেশি দুরুদ পাঠ।
◾আসরের ওয়াক্তের শেষাংশে দু'আ।


আশা করি ব্র্যাক নিয়ে আর কোনো সন্দেহ নেই, এদেশে তাঁরা সম কামীতা প্রতিষ্ঠার মূল এজেন্টদের একজন।

এবার ব্র্যাককে তাদের সীমানা বুঝিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব আপনাদের...

বয়কটের শক্তি কতটা, ইতিমধ্যে তা প্রমাণ হয়ে গেছে। আর একবার দেখানোর সময় এসে গেছে।

ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠান –
✓ ব্রাক ব্যাংক,
✓ বিকাশ,
✓ আড়ং,
✓ ব্রাক ইউনিভার্সিটি

প্রতিটারই বিকল্প আছে। চাইলেই ইগনোর করা যাবে।
©


এই যে নিকাব আর বোরকার আড়ালে একজনকে দেখছেন, সে কিন্তু কোন নারী নয়। সে জলজ্যান্ত একটা ছেলে। অর্থাৎ, সে একজন ট্টান্সগন্ডার।

এই ছেলেটা মেয়ে সেজে নারীদের বিভিন্ন প্রাইভেট মেসেঞ্জার, পোস্ট গ্রুপে আছে। আরও সেনসিটিভ অনেক কিছুর সঙ্গেই হয়তো জড়িত, আল্লাহই জানেন। আর এই কু*লা*ঙ্গার তো প্রকাশ্যে, গোপনে ওরা কী কী করতে পারে, বোনদের নিরাপত্তা কীভাবে সম্পূর্ণ নষ্ট করতে পারে, ধারণা করতে পারছেন? নারীদের কমন রুম, ওয়াশরুম থেকে শুরু করে ব্রেস্ট ফিডিং রুম পর্যন্ত এসব ছেলেরা প্রবেশ করে ফেলেছে, চিত্রটা একবার কল্পনা করুন তো?

আমাদের বোনদের নিরাপত্তা নষ্টের যে আশংকার কথা আমরা বলছিলাম, তা বাস্তব হতে আরম্ভ করলো। আল্লাহ মাফ করুন। সামনে হয়তো মুসলিমাহদের জন্য আরও কঠিন সময় অপেক্ষা করছে।

©Sajid Hasan


ফেনীতে একজন ইউটিউবারের আগমনে সেখানকার তরুণ প্রজন্ম হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। এতে আমাদের অনেকের চোখ কপালে উঠে গেছে।

অথচ এই বাস্তবতা আমরা টের পেয়েছি বহু আগেই। আলিম ও মাদ্রাসা সংশ্লিষ্টরা তরুণদের 'ভাষা' বুঝতে না পারা এবং কার্যকরী পন্থায় তাদেরকে রিচ করতে না পারার ফলাফল এটা। মসজিদে তরুণদের আনাগোনা দেখে আমরা যারা ভাবছি, দ্বীন বুঝি প্রতিষ্ঠিত হতে চলেছে, এখান থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত।

আপনাকে প্রজন্মের 'পার্টস' বুঝতে হবে। এই প্রজন্ম নামাজ পড়ে, আবার রিলেশানও করে। হুজুরদের ওয়াজ শোনে, আবার টিকটকও বাদ দেয় না। সুদখোর বলে গালি দেয়, আবার বিভিন্ন 'সেভিংস' একাউন্টও খোলে। বোরকা পরে কলেজে যায়, এক ডজন প্রেমও করে।

এদের প্রয়োজন 'সোহবত' আর 'স্বচ্ছ ইলম'। দু-চার ঘন্টা ওয়াজ করে এদেরকে পরিবর্তন করার স্বপ্ন দেখা বাদ দিন। ওয়াজ এরাও পারে। এদেরকে কাছে টেনে সময় দিন। প্রতিটি মহল্লা মসজিদে, মাদরাসাগুলোতে এদের ইলম শেখার ব্যবস্থা করুন। আলিমদের সংশ্রব পেতে সাপ্তাহিক ইসলাহি প্রোগ্রাম করুন। প্রত্যেক যুবককে পার্সোনাল কিছু সময় দিন। পরিচিত হোন, সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখুন।

~ উস্তাদ আবুল হাসানাত কাসিম হাফি.


Hujur's Thought dan repost
যে উম্মাহ লাইলাতুল কদর ঘুমিয়ে কাটায়, অপরদিকে থার্টি ফার্স্ট নাইট ফজর পর্যন্ত উদযাপন করে!

সে উম্মাহর পরাজয়ের কারণ
আর জিজ্ঞেস করতে এসোনা।


আলহামদুলিল্লাহ ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে দেশের শীর্ষ দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দারুল উলুম হাটহাজারী মাদরাসার ফতোয়া এসে গেছে। ফতোয়াটি সবাই ব্যাপকভাবে শেয়ার করবো ইনশাআল্লাহ!

একটি ফতোয়া কখনো একটি বিপ্লবের অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠতে পারে।


Video oldindan ko‘rish uchun mavjud emas
Telegram'da ko‘rish
হোচিমিন কে | Who is Hochemin

গত বেশ কিছুদিন ধরে একটি নাম বারবার আলোচিত হচ্ছে - হোচিমিন ইসলাম। নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে উইমেনস ক্যারিয়ার কার্নিভাল ২০২৩ প্রোগ্রামে আমন্ত্রিত হোচিমিন ইসলামকে ছাত্রদের আন্দোলন আর প্রতিবাদের মুখে বক্তব্য রাখতে দেওয়া হয় নি। আর এরপর থেকে তাকে নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে এসেছে অনেক আলাপ।

হোচিমিন ইসলাম -- কে সে? কী তার পরিচয়? কী নিয়ে তার অ্যাক্টিভিজম? কারা তার সাথে আছে?

এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে আমরা তার বিভিন্ন কার্যক্রমগুলো সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেছি৷ আর তা নিয়েই এই প্রতিবেদনমূলক ভিডিও।

© Offbeat Talks


আমরা অনেকেই আর আগের মত বড় লেখা পড়তে পারি না। সময়ও হয় না অনেকের। কিন্তু কানে হেডফোন গুঁজে ঠিকই একটা গল্প বা লেকচার শুনে ফেলতে পারি।
.
তাছাড়া ফেসবুকে এখন কাজের লেখা খুঁজে পাওয়া খুবই দুষ্কর। পুরনো সব লেখা আর নোটগুলো হয়তো আর খুঁজেও পাওয়া যাবে না। যে লেখাগুলো একসময় আমাদের চিন্তার জগতে আলোড়ন তুলেছিল, মোটামুটি সবগুলো লেখাই একসাথে পাবেন 'hoytoba' অ্যাপে। সাথে পাবেন অডিও লেকচার এবং অডিওবুক শোনার সুবিধাও।

'হয়তোবা' অ্যাপের অন্যান্য ফিচার..
.
- মুহাম্মাদ ﷺ এর সীরাহ, পরকালের পথে যাত্রা, নবীদের জীবনী, উম্মাহাতুল মু'মিনীন, সাহাবীদের জীবনীসহ রয়েছে অসংখ্য বাংলা, ইংরেজী লেকচার।
.
- অফলাইনে ডাউনলোড করে অডিও লেকচার শোনার সুবিধা।
.
- প্যারেন্টিং, ইতিহাসের পাতা, কবিতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আর্টিকেল পড়তে পারবেন, রয়েছে অডিওবুকের মতো শোনার সুবিধাও।
.
- আপনার পছন্দের অসাধারণ সব লেখকদের ব্লগসাইট 'হয়তোবা' অ্যাপেই লোড করে পড়তে পারবেন। অতি শীঘ্রই যুক্ত হতে যাচ্ছে মাসিক আল কাউসার, লস্ট মডেস্টি, ষোলো ম্যাগাজিন সহ জনপ্রিয় সব ব্লগ।
.
- পছন্দের লেখা বুকমার্ক করে রাখতে পারবেন।
.
- নিজের পছন্দ মতো থিম, ফন্ট সাইজ, কালার সব সাজিয়ে নিতে পারবেন।
.
- নতুন ব্লগ, লেখা বা অডিও লেকচারের জন্য রিকোয়েস্টও করতে পারবেন।

Links:

▪️Android: tinyurl.com/hoytoba-android
▪️iOS: tinyurl.com/hoytoba-ios
▪️Desktop: hoytoba.com/download
▪️Web: hoytoba.com


জাতীয় দিবস
-শায়খ আব্দুল আযীয তারিফী হাফি.
বিজয়ী দেশগুলোর মধ্যে
• সর্বোত্তম রাষ্ট্র হলো মক্কা।
• সর্বোত্তম ব্যক্তি তা বিজয় করেন।
• সর্বোত্তম মাস রমজানে ও সর্বোত্তম দিন 'শেষ দশ দিনে' তা বিজিত হয়।

মর্যাদা পাওয়ার সবগুলো কারণ একত্রিত হওয়া সত্ত্বেও বিজেতা কোন নির্ধারিত 'বিজয় দিবস' ঘোষণা করেননি।

কোন জাতীয় দিবস রাষ্ট্রকে ঝুঁকিমুক্ত করতে পারেনা, ঠিক তেমনি জনগণকে সরকারের সাথে সম্পৃক্ত করতে পারেনা। মিশরে জাতীয় দিবস মোট দশটি, তিউনিসিয়ায় সাতটি আর লিবিয়ায় পাঁচটি। যার যত বেশী দিবস তার পতনও তত দ্রুত হয়েছিল।

যখন থেকে বিজয়ের ধারা আরম্ভ হয়েছিল তখন থেকেই রাষ্ট্রের বিজয় উদযাপন করতে দিবস নির্ধারণ করার কোন নজির ইসলামের ইতিহাসে পাওয়া যায়না। কারণ মুসলিমের প্রকৃত দিবস ও উৎসব হলো, ঈমানের বাস্তবায়ন ও মানুষদের স্বাধীন করার মাঝে। মনে রাখবেন, আল্লাহ রাষ্ট্রকে সৃষ্টি করেছেন মানুষের সম্মানার্থে, মানুষকে রাষ্ট্রের সম্মানার্থে নয়।




পুরো টিকটক আর টুইটার জুড়ে শাইখ ওসামার 'লেটার টু দ্য আমেরিকান পিপল' ট্রেন্ডিং। মানুষজনের কিছু সিগনিফিক্যান্ট কমেন্ট।

"২০১১ তে ওসামা নিহত হওয়ায় আমি খুশী হয়েছিলাম।
২০২৩ এ এসে দেখছি ওসামা ঠিকই বলেছিলো।"


"আমি বিশ্বাস করতে পারছি না এতোদিন ধরে ওসামাকে খারাপ মানুষ হিসেবে ভেবে এসেছি। মুসলিমরা কেন আমাদেরকে সঠিক ইতিহাস জানায় নি?"


"আমি বুঝতে পারছি না আমার পলিটিক্যাল সায়েন্স মেজরে আমাকে কেন এসব শেখানো হয় নি?"


মনে রাখবেন, এগুলো সব কাফির পশ্চিমাদের কমেন্ট।


২০০২ সালের আমেরিকানদের প্রতি চিঠি নেট দুনিয়ায় ভাইরাল। বিশেষ করে পশ্চিমারা এই চিঠি নতুন করে আবিষ্কার করেছে এবং নিজেদের দূর্দশার জন্য অনুশোচনাবোধ করছে।

চিঠিটা পড়েই যদি পশ্চিমারা মুসলিমদের, মুজাহিদদের উদ্দেশ্য বুঝতে পারে এবং নিজেদের স্ট্যান্ডের জন্য রিগ্রেট করতে পারে, তবে আমি আপনি কেন অনুধাবন করতে পারি না? কী সহজ-সাবলীল ভাষায় মুসলিমদের উদ্দেশ্য ক্লিয়ার করা হয়েছে! রাহিমাহুল্লাহ।



20 ta oxirgi post ko‘rsatilgan.