প্রোপার রুটিন? ( Specially medical )
দেখো তোমরা অনেকেই বলো আমাদের যে একটা রুটিন বানিয়ে দিতে। শুনো আমাদের টাইম টেবিল আর তোমার টাইম টেবিল আলাদা। আমার যে সময়ে পড়া শেষ হবে তোমার হয়তো তার থেকে বেশি বা কম লাগবে,আমার কাজ আর তোমার কাজ আলাদা তাই কেউ কারো রুটিন বানাতে পারবে না এটাই সত্যি। তাও কিছু ক্রাইটেরিয়া দিয়ে দিচ্ছি এটা ফলো করে নিজের রুটিন নিজে বানিয়ে নিতে পারো।
১)রুটিন ডেইলি হতে পারে অথবা সাপ্তাহিক বা পুরা জার্ণির। আমি প্রেফার করি ডেইলি রুটিন। প্রতিদিন সকালে উঠেই রুটিন করে টেবিলে টানিয়ে পড়তে বসতাম। এতে তোমার একটা ফ্রিডম থাকে। মানুষ প্রতিদিন এক সময়ে ঘুম থেকে উঠতে পারেনা বা কোনো জরুরি কাজ থাকতে পারে তাই লং টার্ম রুটিন অত ফলপ্রসূ না।(আমার মতে)
২) রুটিনে জিকেই টা দিনের শুরুতে বা শেষে রাখা বেটার। আমি রাখতাম শুরুতে কারণ দিনশেষে আলসেমি চলে আসে একটা।
৩)রুটিন এ যতসম্ভব নিজেকে চ্যালেঞ্জের মধ্যে রাখতাম,আমি জানতাম আমি ১০০% শেষ করতে পারবো না। তাও অনেক বেশি প্রেশার নিতাম যাতে এর ৮০% শেষ করতে পারলেই আমার হয়ে যায়।
৪)রুটিনে একদম দিনের শুরুতে আগের দিনের পড়ার রিভিশন রাখতাম।
৫)রুটিন স্পেসিফিক সময় অনুযায়ী যাতে না হয় যেমন ৮-১০ টা আমি বায়োলজি পড়বো, এতে করে যদি কোনো কাজ চলে আসে তোমার পুরো রুটিন টা ব্রেক হবে। বরং তার থেকে আমি ২ ঘন্টা বায়োলজি পড়বো, ২ ঘন্টা কেমিস্ট্রি এভাবে টাইমস্প্যান অনুযায়ী করা ভালো মনে করি।
৬)নির্দিষ্ট কিছু সময় এক্সামের জন্য,সেলফ মডেল টেস্টের জন্য রাখতে হবে। মনে রাখবে পরীক্ষা দেয়ার থেকে পরীক্ষার ভুল যাচাইয়ে বেশি সময় দেয়া উচিত যাতে পরে আর সেই ভুল না হয়।
৭)রুটিনে ১ ঘন্টা কোনো কাজ না রাখা। যাতে হুট করে ইমার্জেন্সি সিচুয়েশন হলে বা বাইরে যেতে হলে অই সময় থেকে কাট করতে পারো।
৮) লাস্ট এন্ড ফাইনাল প্রোপার স্লিপ সাইকেল রাখবা। আমি ৬ ঘন্টা ঘুম রাখতাম। ৫ ঘন্টা রাতে। ৩০ মিনিট করে দুই বার ন্যাপ নিতাম।
দেখো এর বেশি কিছু মাথায় আসছে না,আমি এইগুলোই ফলো করতাম যদি তোমাদের কাজে লাগে আর কি
~ রিয়ন ভাইয়া
দেখো তোমরা অনেকেই বলো আমাদের যে একটা রুটিন বানিয়ে দিতে। শুনো আমাদের টাইম টেবিল আর তোমার টাইম টেবিল আলাদা। আমার যে সময়ে পড়া শেষ হবে তোমার হয়তো তার থেকে বেশি বা কম লাগবে,আমার কাজ আর তোমার কাজ আলাদা তাই কেউ কারো রুটিন বানাতে পারবে না এটাই সত্যি। তাও কিছু ক্রাইটেরিয়া দিয়ে দিচ্ছি এটা ফলো করে নিজের রুটিন নিজে বানিয়ে নিতে পারো।
১)রুটিন ডেইলি হতে পারে অথবা সাপ্তাহিক বা পুরা জার্ণির। আমি প্রেফার করি ডেইলি রুটিন। প্রতিদিন সকালে উঠেই রুটিন করে টেবিলে টানিয়ে পড়তে বসতাম। এতে তোমার একটা ফ্রিডম থাকে। মানুষ প্রতিদিন এক সময়ে ঘুম থেকে উঠতে পারেনা বা কোনো জরুরি কাজ থাকতে পারে তাই লং টার্ম রুটিন অত ফলপ্রসূ না।(আমার মতে)
২) রুটিনে জিকেই টা দিনের শুরুতে বা শেষে রাখা বেটার। আমি রাখতাম শুরুতে কারণ দিনশেষে আলসেমি চলে আসে একটা।
৩)রুটিন এ যতসম্ভব নিজেকে চ্যালেঞ্জের মধ্যে রাখতাম,আমি জানতাম আমি ১০০% শেষ করতে পারবো না। তাও অনেক বেশি প্রেশার নিতাম যাতে এর ৮০% শেষ করতে পারলেই আমার হয়ে যায়।
৪)রুটিনে একদম দিনের শুরুতে আগের দিনের পড়ার রিভিশন রাখতাম।
৫)রুটিন স্পেসিফিক সময় অনুযায়ী যাতে না হয় যেমন ৮-১০ টা আমি বায়োলজি পড়বো, এতে করে যদি কোনো কাজ চলে আসে তোমার পুরো রুটিন টা ব্রেক হবে। বরং তার থেকে আমি ২ ঘন্টা বায়োলজি পড়বো, ২ ঘন্টা কেমিস্ট্রি এভাবে টাইমস্প্যান অনুযায়ী করা ভালো মনে করি।
৬)নির্দিষ্ট কিছু সময় এক্সামের জন্য,সেলফ মডেল টেস্টের জন্য রাখতে হবে। মনে রাখবে পরীক্ষা দেয়ার থেকে পরীক্ষার ভুল যাচাইয়ে বেশি সময় দেয়া উচিত যাতে পরে আর সেই ভুল না হয়।
৭)রুটিনে ১ ঘন্টা কোনো কাজ না রাখা। যাতে হুট করে ইমার্জেন্সি সিচুয়েশন হলে বা বাইরে যেতে হলে অই সময় থেকে কাট করতে পারো।
৮) লাস্ট এন্ড ফাইনাল প্রোপার স্লিপ সাইকেল রাখবা। আমি ৬ ঘন্টা ঘুম রাখতাম। ৫ ঘন্টা রাতে। ৩০ মিনিট করে দুই বার ন্যাপ নিতাম।
দেখো এর বেশি কিছু মাথায় আসছে না,আমি এইগুলোই ফলো করতাম যদি তোমাদের কাজে লাগে আর কি
~ রিয়ন ভাইয়া