দুঃখের বিষয় হলো, এখন অনেক "দ্বীনি" মানুষ না আলেমদের শ্রদ্ধা করেন, আর না জ্ঞান অর্জনকে। ভাগ্যিস, অতীতের উলামারা দ্বীনের জন্য এত এত কাজ করে গিয়েছেন। তাই আমরা এখনও জানি, দ্বীনের জ্ঞান অর্জন কোন পর্যায়ে করার কথা। আমাদের উদাহরণ কারা।
নাহলে এখনকার সময়ে দ্বীন নিয়ে পড়ালেখা না করেই দ্বীনের কথা বলতে আসা ব্লগার, পলিটিক্যাল এনালিস্ট আর influencer দের অনুসারী "দ্বীনদার" মানুষেরা কী করতেন? সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে জ্ঞান অর্জন করার গুরুত্বকে মনেহয় ধুলায় মিশিয়ে দিতেন।
এটা দেখে যদি দ্বীনের জন্য নিজেদের "অবদান" আর “পড়ালেখার” দৈন্যদশা নিয়ে আমাদের একটু হলেও লজ্জা হয়।
https://x.com/amauofficial/status/1784653259946250429?s=46&t=sqA_fwniVEAAxT8U6wXwnw
নাহলে এখনকার সময়ে দ্বীন নিয়ে পড়ালেখা না করেই দ্বীনের কথা বলতে আসা ব্লগার, পলিটিক্যাল এনালিস্ট আর influencer দের অনুসারী "দ্বীনদার" মানুষেরা কী করতেন? সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে জ্ঞান অর্জন করার গুরুত্বকে মনেহয় ধুলায় মিশিয়ে দিতেন।
এটা দেখে যদি দ্বীনের জন্য নিজেদের "অবদান" আর “পড়ালেখার” দৈন্যদশা নিয়ে আমাদের একটু হলেও লজ্জা হয়।
https://x.com/amauofficial/status/1784653259946250429?s=46&t=sqA_fwniVEAAxT8U6wXwnw