Фильтр публикаций


আওয়ামি লীগ আপাদমস্তক একটি স*ন্ত্রাসী সংগঠন ও স*ন্ত্রাসী দল। এই দলের উচ্ছিষ্ট স*ন্ত্রাসীরা বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মে গোপন মিটিং করে মানুষ হ*ত্যার পরিকল্পনা করছে। এই উচ্ছিষ্ট স*ন্ত্রাসীদের সমুলে উৎপাটন করাটা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অন্যতম লক্ষ্য হওয়া উচিৎ। আর এদের সহযোগী প্রশাসনে থাকা গুপ্ত দোসরদের অবিলম্বে লাথি মেরে বের করে দেয় উচিৎ।
©ইশরাক


নোটেড


চট্টগ্রাম উত্তরজেলা ছাত্রলীগ। বিচিমুক্ত করতে হবে।


নেত্রকোনা জেলা সেচছাসেবকলীগ কমী, নেত্রকোনার কেউ চিনলে তাকে বিচিমুক্ত করে দিন।


চট্টগ্রাম লোহাগড়ার, বিচিমুক্ত করতে হবে।


আবু হানিফ তুষার,  ব্রাহ্মণবাড়িয়া। বিচিমুক্ত করতে হবে।


শুধু লোকদেখানো নিষিদ্ধ নয়, আওয়ামী লীগ এর বিচার ও শাস্তির পরে পুনর্বাসন বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করুন, রাজনৈতিক ঐক্যমত্য তৈরি করুন।

ডি-র‍্যাডিক‍্যালাইজেশন প্রোগ্রাম ও রুয়ান্ডার গণহত্যা পরবর্তী রিকনসিলেশন থেকে ধারণা নিন। সরাসরি হত‍্যাকান্ডে জড়িত ও নির্দেশদাতাদের সর্বোচ্চ শাস্তি দিন। অপেক্ষাকৃত কম অপরাধের কম শাস্তি। সাধারণ সমর্থকদের জন‍্য বাধ‍্যতামূলক অপরাধ স্বীকার, ট্রেনিং প্রোগ্রাম ও অন্যান্য সফট মেজার নিন।

তবে হাসিনাকে গণহত্যাকারী ও আওয়ামী লীগকে ফ্যাসিস্ট হিসেবে স্বীকার না করলে, এবং ডিনায়েল থাকলে, তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হবে। সাধারণ সমর্থকদের জন্যও এটা প্রযোজ্য হওয়া উচিত।

আমাদের মনে রাখতে হবে অপরাধীরও মানবাধিকার আছে। কিন্তু অপরাধের স্বপক্ষে কথা বলা বাক স্বাধীনতা নয়।


গাজীপুরের বীর ছাত্রজনতা প্রস্তুতি নিন। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে ডেকে নিয়ে হামলাকারী সশস্ত্র আওয়ামী সন্ত্রাসীদের তালিকা করুন। এদের আর ছাড় নয়।


এদিকে বিএনপির পু* মারতেছে শাহেদ ওরফে ইসকন আলম।




ছায়ানট, প্রথমালুর অফিস, পাঁচ তারকা হোটেল, গলফ ক্লাব, ভারতেশ্বরী হোমসের দিকে শক্ত নজর রাখতে হবে। এখানে বসে র ঘুটি পাকাবে।

বার্জার এবং এশিয়া পেইন্টের কাঁচামালের যেসব কন্টেইনার আসে তা নজরদারিতে রাখতে হবে।


কাজ শেষ করে ইমারজেন্সিতে বসে লিখছি।

সো, গাজীপুরে কি হল?

---

গাজীপুরের ধীরাশ্রম এলাকাটা জয়দেবপুরের মূল শহর থেকে ৪ কিলোমিটার দক্ষিনে অবস্থিত। খুবই নির্জন এলাকা।

সেখানে আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল বাবুর একটি বাড়ি অবস্থিত, যার আশপাশের কোথাও একটি মসজিদ রয়েছে। সম্ভবত পাশেই, সিওর না।

আজকের ঘটনা এ বাড়ি ও মসজিদকেন্দ্রিক।

---

এবার ঘটনাপ্রবাহে আসি।

আহত কয়েকজন যা জানাল, তা এরকম-

১.

বৈবিছাআর গাজীপুর শাখার একজনকে কেউ একজন ফোন করে বলে- মোজাম্মেলের বাড়িতে ডাকাত পড়েছে, লুটপাট চলছে।

২.

তৎক্ষনাৎ কিছু স্টুডেন্ট সেখানে চলে আসে। এসে দেখে, একজন লোক তাদের দেখামাত্রই কোথায় যেন ফোন করছে।

৩.

ইমিডিয়েটলি তারা ঐ লোকের ফোন সিজ করে। এরপর চেক করে দেখে যে সে ছাত্রলীগ নেতা।

৪.

এরপর তারা বাড়িতে ঢুকে। ঢুকে দেখে, কেউ নেই। ইমামের রুমের লাইট জ্বালানো, কিন্তু ইমামও নেই।

৫.

ইতিমধ্যে উক্ত মসজিদে মাইকিং শুরু হয় যে- মোজাম্মেলের বাড়িতে ডাকাত পড়েছে। এলাকাবাসী দৌড়ে ছুটে আসে, গেটে তালা দিয়ে সামনে আগুন লাগিয়ে দেয়।

৬.

উপায় না দেখে তারা মোজাম্মেলের বাড়ির উপরের তলায় চলে যায়। তাদেরকে উপরে যেতে দেখে এলাকাবাসী গেট খুলে ভেতরে যায় এবং স্টুডেন্টদের বেদম মারধর করে।

৭.

দুইজনের অবস্থা আশংকাজনক।

৮.

প্রায় দেড় ঘন্টার মত ফোন দিয়েও প্রশাসনকে পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ করেছেন আহতরা ও গাজীপুর বৈবিছাআর নেতারা।

--

এগেইন, এগুলো একটাও আমার কথা না। আমাকে আহতরা যা বলেছেন, তাই বললাম।

এবার আপনারা আপনাদের মত মিলিয়ে নিন।

আমার সন্দেহ এই কয়টা জায়গায়-

১.

প্রথমে ফোন করে মোজাম্মেলের বাড়িতে ডাকাত পড়ার ঘটনা বৈবিছাআ নেতাদের বলল কে?

২.

মোজাম্মেলের বাড়ির সামনে ছাত্রলীগ নেতা কি করছিল, কার নির্দেশে?

৩.

ইমামের ঘরের লাইট জ্বালানো কেন? বা আদৌ জ্বালানো ছিল কিনা? এই ইমামটাই বা কে? সে মাইকিং করল কেন?

৪.

এলাকাবাসীই কি আক্রমন করেছিল? নাকি এলাকাবাসীর ছদ্মবেশে লীগ নেতারা? নাকি লীগ নেতারা এলাকাবাসীর মধ্যে মিশে গিয়েছিল?

---

আবারও বলি, এর মধ্যেও হয়ত ইনফরমেশনের দুয়েকটা গ্যাপ থাকতে পারে। বাট আহতদের বক্তব্য ঠিক হলে ঘটনা এটাই।
©সাফিন ইব্রাহিম হোসাইন


নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা সাদপন্থীদের সাথে টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমার আশপাশে অবস্থান নিচ্ছে।
এমনটাই খবর পাওয়া গেছে


অন্তত একজন উপদেষ্টারে হইলেও কান ধরে নামান। একটা উদাহরণ হয়ে থাক॥
©কায় কাউস


নকিব এখনো কেন গ্রেফতার হচ্ছে না??


পরিকল্পিতভাবে পুলিশের কিছু কর্তা ব্যক্তি আওয়ামীলীগকে স্পেস করে দিয়েছে। আগেই সতর্ক করে দিয়েছিলাম। কিন্তু কে কার কথা শোনে? সবাই যার যার আখের গোছাতে ব্যস্ত। এ্যাটর্নি জেনারেল আসাদ সাহেব যিনি সাবেক ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি। তিনি এখন বিএনপির নেতা সেজেছে। তার সভাপতি রেজাউল করিম যাকে খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি করা হয়েছে। অথচ এই রেজাউল করিম এসপি থাকা অবস্থায় ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬ সালে ফেনিতে বিএনপি জামাতের উপর তান্ডব চালিয়েছে। একটা অবৈধ নির্বাচন করে আসছে। অথচ এ্যাটর্নি জেনারেল তাকে ডিআইজি হিসেবে খুলনা রেঞ্জে সুপারিশ করে আনেন। এভাবেই বিভিন্ন থানায় ফ্যাসিস্টদের ওসিকে পদায়ন দিয়েছে। তাদের এলাকায় তাদের তত্ত্বাবধানে আওয়ামীলীগ পালিয়ে আছে। তারা আওয়ামীলীগ থেকে আর্থিক সুবিধা নিচ্ছে। একজন পলাতক আওয়ামীলীগ নেতা আমাকে এমন একটা সংবাদ দিয়েছে। বিশেষ করে ঢাকা শহরের শাহ আলী থানার ওসি, কদমতলী থানার ওসি, ডেমরা থানার ওসি যারা যারা আওয়ামী আমলে তিনটি থেকে পাঁচটি থানার ওসি ছিলো তারাই আশ্রয় দিচ্ছে।

শাহ আলী থানার ওসি ০৫ আগষ্ট পিরোজপুরে ওসি হিসেবে ছিলো। সে পাঁচ আগষ্টে ধাওয়া খেয়েছিল। এরপর তদবির করে সিআইডিতে আসে। অল্প কিছুদিন পর ডিএমপিতে অলৌকিক বদলি হয়। দুদিন সেন্ট্রাল রিজার্ভ অফিসে থেকে কোন যাদুবলে শাহ আলী থানার ওসি হয় বুঝতে বাকী নেই।
©


আমরা শুধু স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইবো। আসিফ নজরুল স্যারকে কিছু বলবো না। স্যার থাকায় লীগের পাণ্ডারা ৩ দিনে জামিন পাচ্ছে, না থাকলে বোধ হয় ১ দিনেই পেয়ে যেতো। তাছাড়া আজ স্যার বেশ ক্লান্ত, শাশুড়িকে ছাড়াতে বেশ ধকলই গেছে।

শুভ রাত্রি আসিফ নজরুল স্যার 💤


তারা সুশীল!

সন্ত্রাসী লীগের বিচারে সরকারের ব্যর্থতাই দায়ী আজকের এ পরিস্থিতির।


গাজীপুরে এখন পর্যন্ত কোন প্রাণহানি হয় নাই (এজ ইন, কোন লাশ পাওয়া যায় নাই)। তবে দুইজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

আপনারা এসব সেনসিটিভ তথ্য দেয়ার আগে সতর্ক থাকেন।


এরে খুঁজে বের করলে সব বেরিয়ে যাবে৷

Показано 20 последних публикаций.