Фильтр публикаций


মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডের মতো বাংলাদেশেও একই ধরনের বড় ভূমিকম্প হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিশেষ করে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও ময়মনসিংহ অঞ্চল ভূমিকম্পের উচ্চ ঝুঁকির মুখে রয়েছে।

মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডে গতকাল শুক্রবারের শক্তিশালী ভূমিকম্পে ব্যাপক হতাহতের পর আজ শনিবার সকালে ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সতর্কবার্তা জানিয়েছে।


অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্ট এ বিল পাশ হয়ে গেসে।
নির্বাচন না দিলে ওরা আর্মি পাঠাবে।
বট ফোর্স 🗿


ছাত্র আন্দোলনে যাওয়ার কারণে কি, আজ আমরা জীবন মৃত্যুর হুমকিতে আছি ????

আজ আমি বর্বরোচিত হামলার শিকার হয়েছি। ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থাকার কারণে এলাকার কিছু আওয়ামী লীগপন্থী সন্ত্রাসী আমাদের ওপর পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়েছে। আমার উপর ব্লেড ও বিভিন্ন দেশীও অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করার চেষ্টা করা হয়, এবং আমার মুখে ব্লেডের আঘাতে গুরুতর জখম হয়েছি আমি ।

এই হামলার ঘটনায় আমি বংশাল থানায় নিজ হাতে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু দুঃখজনকভাবে এখনো পর্যন্ত কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। হামলাকারীরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, আর আমি ও আমার পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।

যদি আগামি দিনগুলোতে আমার উপর আবার হামলা হয়, বা আমাদের কিছু হয়ে যায়—এর দায়ভার কে নেবে?

আমি ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত সকল ভাই-বোনদের, মানবাধিকার সংগঠনগুলোকে এবং বিবেকবান জনগণকে অনুরোধ জানাচ্ছি, আমার পাশে দাঁড়ান। আমাদের নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচারের দাবিতে সোচ্চার হোন।

আমরা বিচারের আশায় আছি, কিন্তু ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে আপনাদের সক্রিয় সহযোগিতা প্রয়োজন।

নামিরা হোসেন
বেগম বদরুন্নেসা মহিলা কলেজ
সেশন : (২০১৯-২০২০)
নাজিমউদ্দীন রোড, চানখারপুল, বংশাল থানা, ঢাকা।

যোগাযোগ ফোন নাম্বার : 01650167979




রাষ্ট্রনায়ক জিয়া'র বিএনপি তার সাথেই সমাহিত হয়ে গেছে।
তার মৃত্যুপরবর্তী বিএনপি পরিচালিত হয়েছে খলনায়কদের দ্বারা । তার স্ত্রী ও ছেলেদের গুরু/উপদেষ্টা রাও উনার আদর্শের ধারেকাছে নেই।
এ বিএনপি জিয়ার বিএনপি না। এ বিএনপি উনার নাম কলুষিত করছে।


গতকাল জুলাই বিপ্লবে আহতদের ঈদ উপহার দিয়ে ফুটেছ নিতে লুৎফুজ্জামান বাবর চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে যাই, এই সমই জুলাই বিপ্লবে আহত ১জন পাঞ্জাবি নিতে অসিকৃতি জানাই ও বলে এই পাঞ্জাবি আমরা কিনতে পারতাম না? সবাই আসিয়া ফুটেছ নিয়া যায় কাজের কাজ কেহ করে না এমন ক্ষোভ প্রকাশ করিছে উনি, এই সময় বাবরের সাথে থাকা ১ জন ধমক দিয়া থামাইয়া দেয় এই লোকের পরিচয় কোন খোকন প্রতিনিদি জানলে ইনবকচ করেন
আপডেট: ধমক দেয়া লোকের নাম হিল্লোল এই লোকও আহত হিসেবে চক্ষু হাসপাতালে আছে, বিএম্পির সাথে কোনভাবে সম্পৃক্ত কিনা গণতদন্ত চলমান


বিএনপি দেখি আসলেই অশিক্ষিত ফকিন্নিদের পার্টি XD

কালবেলা অগো পত্রিকা নাকি জানি না, এরা নিউজ করসে অস্ট্রেলিয়ান পার্লামেন্টে বাংলাদেশে দ্রুত ইলেকশনের ব্যাপারে মোশন পাস করার যেই কথা বলে - এইটার পদে পদে ভুল আর মিথ্যা।

১। অস্ট্রেলিয়ান পার্লামেন্টে এইটা নিয়ে কোনও কথাই হয় নাই, এক নিউ সাউথ ওয়েলসের এমপি স্পিচ দিসে প্রাদেশিক অধিবেশনে।
https://www.instagram.com/reel/DHpUoH1TeiV/

২। কোনও তিন দলের সম্মতিতে বিল পাশ হয় নাই। অস্ট্রেলিয়া তাদের পার্লামেন্টে পাশ হওয়া সব বিল এই ওয়েবসাইটে দিয়ে দেয় https://www.aph.gov.au/Parliamentary_Business/Bills_Legislation/Bills_Lists?ps=10&st=1&sr=1

৩। নিউ সাউথ ওয়েলসের পার্লামেন্টে যে স্পিচ দিসে, ঐখানেও কোনও বিল পাশ হয় নাই
https://www.parliament.nsw.gov.au/search/Pages/bill-results.aspx?k=bangladesh

৪। এবিগেইল বয়েড, যেই এমপি এই স্পিচ দিসে, তার পক্ষ থেকে নির্বাচনের দাবি দাওয়া সংক্রান্ত একটা লিস্ট দেওয়া হইসে। সমস্যাঃ এই লিস্ট সে পাবলিশ করসিল হাসিনার শাসনামলে
https://www.abigailboyd.org/bangladesh_need_legitimate_and_democratic_elections

আবার এই নিউজের সোর্স কালবেলার রিপোর্ট অনুযায়ী

>"বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির প্রেসিডেন্ট মো. রাশেদুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন"

ডিএনএ ফকিরের দেখি এগুলার, শিক্ষা ঢুকার জায়গাও নাই 🤣

কালবেলার রিপোর্টঃ https://www.kalbela.com/probash/175677
বেনপির পোস্টঃ https://www.facebook.com/photo?fbid=1230844455071148&set=a.471528654336069




অ্যাপলো ও শাহেদদের কারণে বিএনপি অলরেডি আওয়ামী লীগ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে।

তারেক রহমান একটা পর্যায়ে বুঝবেন যে তিনি কাদের পাল্লায় পড়েছিলেন।

এখন এতটুকু মনে রাখুন, জুলাই থেকে বিএনপি ছাত্রজনতার কাছে প্রশংসিত ছিল, খালেদা জিয়াকে সবাই অবিসংবাদিত অভিভাবকের মর্যাদা দিয়েছিলেন।

কিন্তু বিএমপির অবস্থান রাতারাতি বিপর্যস্ত হয়ে গেছে। এর শুরুটা অ্যাপোলো ও এহসানকে দিয়ে শুরু হয়েছে।

তারেক রহমানকে তারা ৫ আগস্টই ছাত্রদের সামনে একজন প্রতিপক্ষে নামিয়ে এনেছিল।

এরপর বাকিটা ইতিহাস।

তারেক রহমানের বড় ভুল তাড়াহুড়া এবং কম বুদ্ধির কাজ।

যেমন ৩১ দফা প্রচার করাটা মোটেই উচিত হয়নি। এটা হাসিনা বিরোধী আন্দোলনের সময়ে বৃহত্তর জোট তৈরির একটা প্রস্তাবনা। কিন্তু বিএনপির মাঝারি নেতারাও এর চেয়ে ভালো সংস্কার প্রস্তাব লেখতে পারে।

৩১ দফা দেখিয়ে বিএনপি জুলাই বিপ্লবের প্রতিপক্ষ হয়ে গেল।

এরপর সংস্কার নিয়ে তাদের সুইসাইড চরম লেভেলে পৌঁছে গেছে।

এক্ষেত্রে নির্বুদ্ধিতার বিষয়টা বলি।

ধরেন বিএনপি যদি সংস্কার না মানে ও হাসিনা লেভেলের স্বৈরাচারী ক্ষমতা চায় তবে তা কিভাবে করবে?

এক্ষেত্রে এখনকার মতো সংস্কার বিরোধিতা করা, দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হওয়া নিয়ে বিতর্কিত হওয়াই কি উপায়?

না।

গর্দভ বলে এরা পাবলিকের সামনে উলঙ্গ হওয়ার বাহাদুরি করছে।

বিএনপির বোঝা উচিত এখন যা কিছু সংস্কার হচ্ছে, জুলাই চার্টার বা সনদ হচ্ছে তা বাহাত্তরের সংবিধানের অধীনো হবে।

মানে এসব কিছু নির্বাচিত সংসদে সাংবিধানিক বিল হিসেবে পাস করতে হবে।

ফলে এখন বিএনপি সব সংস্কার মেনে নিয়ে জনপ্রিয়তা ধরে রেখে সহজেই ক্ষমতায় যেতে পারে। তারপর তারা বিল পাস করার সময় প্রয়োজনীয় সংশোধনী প্রস্তাব করতে পারে।

সহজ হিসাব বলি, বিএনপি ক্ষমতায় গিয়ে যদি এখনকার আপত্তির কথা বলে তখন খুব একটা বিরোধিতা হবে না।

কারণ ভোটে তাদের সম্ভাব্য সব প্রতিপক্ষের শক্তিহীনতা প্রমাণিত হবে।

এখন কথা হতে পারে যে বিএনপি সব এখন মেনে নিয়েও কিভাবে সব না মেনে পারবে।

হাহাহা এটি যদি অ্যাপোলো বা সাহেদ লেভেল ঘিলু দিয়ে ভাবেন তাহলে এরকম প্রশ্ন মনে জাগবে।

ভাইরে কেউ জুলাইকে বিপ্লব মনে করে না। সবাই মাল কামানোর ধান্ধায় লিপ্ত। ফলে ক্ষমতার মধু ফুরিয়ে গেলে অন্যদের কোনো আলাপই শুনবেন না।

স্রেফ নির্বাচিত সরকার আসলে লোকজন লীগের মতো পালাতে শুরু করবে। কারণ কোটি কোটি টাকার দুর্নীতিতে তারা জড়িয়ে গেছে।

স্রেফ দুদকের একটা নোটিশ জারি হলেই সারজিসদের খবর থাকবে না। যত বড় জুলাই যোদ্ধা হোক, দুর্নীতি হজম করতে পারবে না। অন্যদের নাম উহ্য রেখেই বললাম।

বিএনপির মূলতঃ সংস্কার মানা উচিত ছিল এবং অধিকতর বড় সংস্কারের দাবি করে লোকজনের লাফালাফি কাউন্টার করা দরকার ছিল।

কিন্তু তারেক রহমান স্বল্পবুদ্ধির লোকদের উপর নির্ভর করেছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি নিজের লিগ্যাসি নষ্ট করেছেন।

তারেক রহমান ১৮ বছর ধরে নির্বাসিত একজন মজলুম নেতা, তাকে ৩১ দফাসহ নিম্নতর রাজনৈতিক কূটকৌশল করার দরকার ছিল না। তিনি অনেক সম্মানিত থাকতে পারেন।

কিন্তু তারেক রহমান স্রেফ সাইবার জগতের বুদ্ধিহীন পিশাচ পিম্প অ্যাপোলো সাহেদদের পাল্লায় পড়েছেন, যারা তাকে ছোট ছোট বাচ্চাদের সামনে মনস্টার হিসেবে দাঁড় করাচ্ছেন।

এসব আবার লোকজন বাহাদুরি মনে করে। হা হা হা!
©খোমেনি


ঈদ উপহার নিয়ে যাওয়ার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ ভাই নিহত

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় ঢাকাগামী রাজিব পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেল আরোহী আপন তিন ভাই নিহত হয়েছেন। আজ সকাল সাড়ে ৭টার দিকে পাথরঘাটা উপজেলার রায়হানপুর ইউনিয়নের সোনারবাংলা নামক এলাকায় পাথরঘাটা-মঠবাড়িয়া সড়কে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার টিকিকাটা ইউনিয়নের নাসির খানের ছেলে মো. নাঈমুজ্জামান শুভ, শান্ত এবং নাদিম। 

তিন ভাই মোটরসাইকেলে পাথরঘাটার কেরাতপুরের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন। তারা একটি মোটরসাইকেলে চাচার বাসায় ঈদ উপহার পৌঁছে দেওয়ার জন্য যাচ্ছিলেন। তিন বছর আগে তাদের আরও এক ভাই পানিতে ডুবে মারা যায়। নিহতদের মধ্যে বড় ভাই শুভ ঢাকায় চাকরি করে পরিবারের খরচ বহন করতেন। এছাড়া, ছোট দুই ভাই শান্ত এবং নাদিম পড়াশোনা করতেন।


অস্ট্রেলিয়ার পর এবার চায়নাও বাংলাদেশে দ্রূত ইলেকশন চাইলো।

কথাটা ওরা সরাসরি বলেনি। কৌশলে বলেছে।

আজকে চায়না ইউনূসকে ডি.লিট ডিগ্রি দিয়েছে।

মেসেজ পরিষ্কার।

ইউনূসকে অবশ্যই ডিলিট হতে হবে।

ইলেক্টেড গভর্নমেন্ট থাকলে কি চায়না এতো বড় সাহস পাইতো?

ইলেকশনটা এতোদিন দিয়ে দিলে কি আজ ইউনূসকে এই অপমানটা হতে হতো সবার সামনে?


বিএনপি কি তবে আ.লীগের মতো বিদেশ নির্ভর দলে পরিণত হয়েছে?

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে অস্ট্রেলিয়া সিদ্ধান্ত নেওয়ার কে? আমার দেশের সরকারের কাজ কী তাহলে?


শুনেন, এই দেশ যেমন ফখরুল-রিজভীর, তেমনি আমার-আপনারও। তারা উঠতে-বসতে 'নির্বাচন, নির্বাচন' করলে, আমার-আপনারও সারাদিন 'সংস্কা*র, সংস্কা*র' করতে হবে। এই জাতির স-ম-স্যার সুযোগ নিয়ে রাজ*নীতি হয়েছে অনেক, সমাধানের কথা তেমন কেউই ভাবে নি। সমাধান হয়ে গেলেই তো স-ম-স্যা নিয়ে রাজ*নীতি করার সুযোগ আর থাকবে না! বর্তমানে ড. ইউনুসের নেতৃত্ব টেকসই সমাধানের পথে এগোচ্ছে।

আমি দেশের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক কাঠামোর সুষ্ঠু সংস্কা*র না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন না হওয়ার পক্ষে শ*ক্ত অবস্থান নিলাম। আপনিও নিন।
©জয়নাল আবেদিন ফাহিম


তারেক জিয়া ২০২৪ কে বলেন দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ।
আর তার দলের নেতা ওয়াহিদুজ্জামান ২০২৪ কে তুলনা দেয় ২০১৩ এর গজামঞ্চের সাথে!


চীনের সহায়তায় মংলা বন্দরের অবকাঠামো উন্নয়ন এবং তিস্তা নদীর কম্প্রিহেনসিভ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রেস্টোরেশন প্রজেক্টে (টিআরসিএমআরপি) চীনা কোম্পানিগুলোর অংশগ্রহণ — ভারতীয় আধিপত্যবাদের মুখে বাংলাদেশ ২.০ এর প্রথম চপেটাঘাত।

সাবাশ Chief Adviser GOB


ইউনুস সরকারকে ধন্যবাদ।

১৩ বছরের চাকরি জীবনে অনেক ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহার আগে এমপিও ভু্ক্ত শিক্ষক হিসেবে ঈদের আগে বেতন পাইনি। কারণ হচ্ছে, এমপিও ভুক্ত শিক্ষকদের বেতন হয় পরের মাসের ৫-২০ তাং এর মধ্যে। ৫ লক্ষ শিক্ষক/কর্মচারী বেতন  ছাড়া কিভাবে ঈদ করত একমাত্র আল্লাহ ভালো জানে।

বোনাস তো এখনো ২৫% । এই বোনাসে কতটুকু কি করা যায় আমলারা এসি রুমে বসে কখনো জানবে না।  সেই হিসেবে এইবার ও ভেবেছিলাম শুধু ২৫%  বোনাসই পাব।

কিন্তু ৮ম আশ্চর্যের মত বিষয় ঘটে গেছে, গতকাল অর্থাৎ ২৭ তাং আমাদের বেতন হয়েছে। তাও কোন ধরনের ঢাকঢোল পিটানো ছাড়া,কোন দল ক্রেডিট নেওয়া ছাড়া।

একি অফিস, একি আমলা অথচ ঈদের আগে বেতন পাস হলো। তার মানে একটু সদিচ্ছা থাকলে সব সম্ভব। এই সামান্য সদিচ্ছাটুকু বিগত কোনো সরকারের সময় ছিল না। যা ইউনুস সরকার করে দেখিয়েছে।

তাই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি ইউনুস সরকারকে। ওনাদেরকে অন্তত ৩ বছর থাকতে দিলে দেশের অনেক কিছুর চেহারা পাল্টে যেত। কিন্তু বাঙালির পেটে ভালো কিছু হজম হয় না। বাঙালির দরকার  রংচং মাখানো কৃত্রিম কিছু।

- হাজেরা সুলতানা


সুপারিশ কমিশনের কিছু সুপারিশ আর বিএনপির বিরোধিতা বা প্রস্তাবনা

সোর্স - সমকাল


এবার জুলাই-বিপ্লবীদের কুলাঙ্গার ও দেশদ্রোহী বললেন বিএনপির নেতা...😡😡


জুলাইয়ের গাদ্দার


প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা কমানোর প্রস্তাবে না করে দিয়েছে বিএনপি।

মানে আরো একজন হাসিনা লোডিং।

অথচ এতো এতো রক্ত দেওয়ার পর আমাদের আশা ছিলো, অন্তত আর কিছু না হোক, দুর্নীতি না কমুক, অন্তত আরেকজন হাসিনা যাতে না হয়, সেই আইনটা করতে যাইতে।

আলী রিয়াজ স্পষ্ট করে বলেছিলেন, এই সিস্টেম থাকলে আবার ফ্যাসিবাদ আসবে। এইটা সংস্কার করতে হবে।

বিএনপি আজ স্পষ্ট জানাইয়া দিছে এই সংস্কার ওরা করতে দেবে না।

৯০ এর সাথেও এই দলটা প্রথম গাদ্দারি করেছিলো।

২৪ এর সাথেও প্রথম বেঈমানিটাও এরাই করলো।

বাট ফ্যাক্ট ইজ, এরা গাদ্দারি করে বারবার আওয়ামীলীগকে ফেরত আনে।

১৯৯৬ তে কেয়ারটেকার বাতিল করছিলো ক্ষমতায় থাকার জন্য। পারে নাই। মাঝখান দিয়ে আওয়ামীলীগ আসছে।

২০০৬ এ আবার এরা বিচারকের বয়স বাড়াইয়া বাটপারি করার চেষ্টা করে।

পারে নাই। মাঝখান দিয়ে ১/১১ আইনা নিজেরাও ডুবসে, দেশটাকেও ডুবাইসে।

২৪ এ ভাবছিলাম এরা কিছু অন্তত শিখছে। বাট আজ প্রমাণ হলো, কিছুই শেখে নাই। কিছুই বদলায় নাই। এরা হাসিনার বিরোধিতা করতো মূলত নিজেরা হাসিনা হওয়ার জন্যই।

নাগরিক পার্টির অবশ্যই এই সংস্কারে পক্ষে দাঁড়াতে হবে। প্রয়োজনে এই দাবিতে আন্দোলন করতে হবে।

যদি এই সংস্কার ইউনূস করতে না পারেন, আজ থেকে ১০ বছর পর আবার জুলাই আসবে।।আবার গণহত্যা হবে। আরো ২০০০ ছাত্র জনতাকে প্রাণ দিতে হবে।

ছাত্র জনতার রক্তের উপর দিয়ে উঠে আসা দল হিসেবে নাগরিক পার্টিকে অবশ্যই প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা কমানোর প্রশ্নে কোন আপোষ করা যাবে না।

ডক্টর ইউনূসের জন্যও এটা টেস্ট কেস।

যদি একটা রাজনৈতিক দলের কথা শুনে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা না কমান, যদি এই মিনিমাম সংস্কারটাও না করেন, তাহলে প্রমাণ হবে আপনারা জনগণের সরকার না। একটা রাজনৈতিক দলের সরকার।

অন্য কোন খাতে কী সংস্কার হবে না হবে জানি না। কোন রাজনৈতিক দলও যদি একমত না হয়, তাও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা কমান। হাসিনা হওয়ার রাস্তা বন্ধ করেন।

এই দেশ আর কোন জুলাই এর ভার সহ্য করতে পারবে না।
©সাদিকুর রহমান খান

Показано 20 последних публикаций.