Postlar filtri


Video oldindan ko‘rish uchun mavjud emas
Telegram'da ko‘rish
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স* ন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবীতে আজ রাত সাড়ে আটটায় (৮.৩০) ভিসির বাসভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি। আজ রাতে ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ না করা পর্যন্ত আমরা ভিসির বাসভবনের ফটক ছাড়বো না।


বাংলাদেশ বর্তমানে এক সংকটময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ভারত থেকে আসা উজানের নদীগুলোর বাঁধ খুলে দেয়ায় নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, মৌলভীবাজার, সিলেট, খাগড়াছড়ি সহ দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় এলাকাগুলো পাহাড়ি ঢল ও বন্যার কবলে পড়েছে। একই সঙ্গে, দেশের উত্তরাঞ্চলেও বন্যার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে, ❝বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন❞ সারাদেশে রেসকিউ অপারেশন এবং ত্রাণ বিতরণ কর্মসূচি চালু করতে যাচ্ছে।

এই কার্যক্রম সফলভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে, ❝বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন❞ একটি পাবলিক ফান্ড রেইজিং উদ্যোগ শুরু করছে। সকল ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক এবং ভলান্টিয়ারদের আহ্বান জানানো হচ্ছে, আপনারা নিজ নিজ জেলা-উপজেলায় স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং জনসাধারণের সঙ্গে সমন্বয় করে স্বেচ্ছাসেবী দল গঠন করুন। কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল আপনাদের সাথে সমন্বয় করে বন্যাকবলিত এলাকার মানুষদের জন্য রেসকিউ অপারেশন ও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

নির্দেশনাঃ সকলকে অনুরোধ করা হচ্ছে, নিজ নিজ এলাকায় ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একাধিক হটলাইন নম্বর চালু করুন এবং নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করুন। নিকটস্থ নিরাপদ আশ্রয়স্থলগুলো চিহ্নিত করে তা সংশ্লিষ্ট এলাকার মানুষদের জানিয়ে দিন।

❝বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন❞ মনে করে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই সংকট মোকাবিলা সম্ভব।

ফান্ড রেইজিং একাউন্ট ডিটেইলঃ
Mohammad Anisur Rahman
20503100200291004

Badda Branch, Dhaka
Islami Bank Bangladesh
Swift code: IBBLBDDH
Routing Number: 125260341

বার্তা প্রেরক
মোঃ আবু বাকের মজুমদার
সমন্বয়ক, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন


আসসালামু আলাইকুম, আমি রিফাত রশিদ, সমন্বয়ক, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আমার একাউন্ট হ্যাকিং, প্রায় প্রতিদিনই নিত্যনতুন রেস্ট্রিকশন সহ নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হওয়ায় এই পেজটা কন্টিনিউ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এখন থেকে আমাকে আইডির থেকেও পেজে বেশি এক্টিভ পাবেন। সবাইকে পেজে লাইক ও ফলো করার অনুরোধ রইলো।

পেজের লিংক:

https://www.facebook.com/profile.php?id=61560745018355&mibextid=JRoKGi


ক্যাম্পাস, হল সহ আশেপাশের এরিয়া আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পুরো ঢাকাবাসীকে আহ্বান করছি, ঢাকার যে যেখানে আছেন সবাই শাহাবাগে চলে আসুন।


ইন্টারনেট না থাকলে মসজিদের মাইক দিয়ে ঘোষণা দেন।আজকে কোনোভাবে মাঠ ছাড়া যাবে না। বিজয় সন্নিকটে।


এক দফা দাবিতে অসহযোগ আন্দোলনের পাশাপাশি আগামীকাল ৪ আগস্ট বেলা ১১ টা থেকে রাজধানীসহ সারাদেশের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে বিক্ষোভ ও গণসমাবেশ পালিত হবে।

সকাল থেকেই ঢাকার প্রবেশপথ গুলোতে ছাত্র-জনতাকে অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
কেন্দ্রীয়ভাবে শাহবাগে বেলা ১১ টা থেকে বিক্ষোভ ও গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সর্বোচ্চ উপস্থিতি নিশ্চিতে সকলের অংশগ্রহণের আহ্বান করছি।

কর্মসূচি সফল করতে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, মাদরাসা শিক্ষার্থী, শ্রমজীবী, পেশাজীবি, রাজনৈতিক, অরাজনৈতিক নির্বিশেষে আপামর জনসাধারণকে রাজপথে নেমে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।
আমরা শান্তিপূর্ণ ভাবে বিক্ষোভ ও গণসমাবেশ পালন করবো। তবে আঘাত আসলে তা প্রতিহত করার সকল প্রস্তুতি নিয়ে রাখার আহ্বান রইলো।

বৈষম্যেবিরোধী ছাত্র আন্দোলন


https://www.facebook.com/share/v/HghzuXeWbWsoJieE/?mibextid=oFDknk

আজ আমাদের আন্দোলনে দা*ঙ্গাবাজরা যাতে নানাবিধ উপায়ে সাম্প্রদায়িক উস্কানি প্রদর্শনের মাধ্যমে আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করে আন্দোলনে ভাঙন সৃষ্টি না করতে পারে সেদিকে সকলকে নজর রাখতে আহ্বান জানাচ্ছি।

রিফাত রশিদ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন


আগামীকাল আমাদের আন্দোলনে দাঙ্গাবাজরা যাতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করে আন্দোলনে ভাঙন সৃষ্টি না করতে পারে সেদিকে সকলকে নজর রাখতে আহ্বান জানাচ্ছি


https://www.facebook.com/share/v/nr8PP6LR3YNDHKqh/?mibextid=oFDknk

আগামীকালের কর্মসূচির বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনাঃ

আগামীকাল দেশের সকল আদালত, ক্যাম্পাস এবং রাজপথে
'March for Justice' কর্মসূচি পালন করা হবে।
সময়- দুপুর ১২ঃ৩০

ঢাকা জমায়েতঃ-
১) হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ
২) জজকোর্ট প্রাঙ্গণ

এর বাহিরে প্রতিটি ক্যাম্পাস এবং রাজপথে আপনারা নিজেদের সুবিধামতো স্থান এবং সময়ে কর্মসূচি পালন করবেন।

আমরা সারাদেশের শিক্ষক, আইনজীবী, মানবাধিকার কর্মী, পেশাজীবি, শ্রমজীবী ও সকল নাগরিককে আমাদের কর্মসূচি পালনে সর্বাত্মক সহযোগিতা ও আমাদের দাবী আদায়ের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করতে বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।

রিফাত রশিদ
সহ-সমন্বয়ক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন




আগামীকালের কর্মসূচির বিস্তারিত

আগামীকাল সারাদেশের ছাত্র-নাগরিকের চোখেমুখে লাল কাপড় বেধে প্রোফাইল পিকচার আপলোড কর্মসূচিতে নিচের হ্যাশট্যাগগুলো ক্যাপশন দেবেনঃ

"1. #RedForJustice
2. #StudentsInRed
3. #JusticeInRed
4. #RedForVictims
5. #StandAgainstInhumanity
6. #StandRedForStudents
7. #RedAgainstInjustice
8. #BloodOnTheirHands
9. #RedAgainstOppression
10. #StudentsDeserveJustice

#JulyMassacre "

https://www.facebook.com/share/v/5Q4BpUuddUHVE1YM/?mibextid=oFDknk


সেতুভবনে যেদিন হামলা হয় তখন আরিফ সোহেল ভাই জাবিতে আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন।উনি কিভাবে সেতু ভবনে হামলা করে? কিসের ভিত্তিতে এই মামলায় তাকে আসামী বানাইলো তার উপর ৬ দিনের গ্রেপ্তার মঞ্জুর করলো?

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এবং প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলোর কূটনীতিক যারা আছেন তারা সকলেই এই ব্যপারটা আমলে নিন। এভাবেই অজ্ঞাতনামা মামলা করে যারে-তারে হামলাকারী বানিয়ে রিমান্ড নিচ্ছে। এর আগে ৩৬ ঘন্টারও বেশি সময় গুম ছিলেন আরিফ সোহেল।


এইমুহূর্তে আন্দোলনের বাইরে বাকি যত ইস্যু আসবে সব ডেস্ট্রাকশন, সবই আন্দোলন থেকে নজর অন্যদিকে সরাবার কৌশল। তাই সবাই আন্দোলন ও দাবী আদায়ের দিকে ফোকাস করুন।

রিফাত রশিদ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন


শহীদের জীবন যারা নিয়েছে তাদের শাস্তি যে-দিন হবে, সেদিন আমরা শহীদদের স্মরণে শোকার্ত হবো। এখন প্রতিটি শহীদ আমাদের জন্য শোক নয়, তারা আমাদের শক্তি। আমাদের সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা। আমাদের দাবী আদায়ের পথপ্রদর্শক এই শহীদেরা।

শহীদদের আত্মা শান্তি পাবে হত্যাকারীদের বিচার হলে, তারা শাস্তি পেলে, যেই দাবী আদায়ের লক্ষ্যে তারা জীবন দিয়েছে সেই দাবী আদায় হলে। রাষ্ট্রীয় শোকের দিনে হত্যাকারীদের বুকে লাগানো কালো ব্যাজগুলো বুলেট দিয়ে বুক ফুটো করা শহীদের রক্তকে ঢেকে ফেলতে পারবে না।

রিফাত রশিদ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন


আমাদের সহ-সমন্বয়ক দুই ছোটভাই মোসাদ্দেক আর রাফিকে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে থাকা স্বত্তেও পল্টন থেকে পুলিশ তুলে নিয়ে গেছে। সমন্বয়ক আরিফ সোহেল ৩০ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে নিখোঁজ। ডিবি তাকে তুলে নেয়ার ব্যপারটি অস্বীকার করেছে। আরিফ সোহেল ভাই বেচে আছে কি-না এইটাও আমরা জানি না। এটলিস্ট খোঁজ দেন আরিফ ভাই কোথায়? এই গুম-খুনের ইতি না টানলে ফলাফল ভালো হবে না


বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে আজকের বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের নির্দেশনাঃ

১.আমরা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করবো। আর রক্তক্ষরণ আর প্রাণনাশ আমরা চাইনা। আপনারা শান্তিপূর্ণভাবে আজকের বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবেন।

২.যে যার আশেপাশের সুবিধামত জায়গায় গিয়ে কর্মসূচিতে যোগদান করবেন। সবসময়ই একতাবদ্ধ থাকবেন, একত্র থাকবেন।

৩. আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে কথা বলে কর্মসূচি পালন করবেন। তাদের কনভিন্স করার চেষ্টা করবেন যে, আমরা ভায়োলেন্ট হবো না, আপনারাও উষ্কানি দিয়ে আন্দোলনকে সহিংস করবেন না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বলবো, "আপনাদের হাতে অনেক রক্তের দাগ, আপনাদের শরীরে এখনো শহীদের লাশের ঘ্রাণ।" দেশবাসী আর কোনো সহিংসতা চায় না, আপনারা এই বাচ্চাদের উপর আর গুলি চালাইয়েন না।

https://www.facebook.com/share/v/U1PX4E1qqXLUi9D3/?mibextid=oFDknk




জিম্মি করে অস্ত্রের মুখে ডিবি অফিসে হাতে স্ক্রিপ্ট ধরিয়ে জোরপূর্বক যে বিবৃতি দেয়া হয়েছে তা এদেশের ছাত্রসমাজ প্রত্যাখ্যান করেছে..


বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৮ জুলাই ২০২৪

সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে ও ছাত্রলীগের আক্রমনে নিহত শত শত শহীদের আত্মত্যাগ তিরস্কার করে ডিবি কার্যালয়ে বন্দুকের নলের মুখে জিম্মি করে সমন্বয়কদের মাধ্যমে জোরপূর্বক স্ক্রিপ্টেড বিবৃতি আদায়ের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। আমাদের দাবী আদায়ে আমরা অবিচল ছিলাম, রয়েছি এবং থাকবো।

প্রিয় দেশবাসী ও ছাত্রসমাজ,
বিগত কয়েকদিন যাবত গণহত্যা, গণগ্রেফতারের পর সরকার এখন এক নতুন নাটকের সৃষ্টি করেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের তুলে নিয়ে ডিবি কার্যালয়ে জিম্মি করে অস্ত্রের মুখে স্ক্রিপ্টেড বিবৃতি দিয়ে, ছাত্রসমাজের দাবিসমূহের প্রতি সরকার চরম ধৃষ্টতা প্রদর্শন করেছে। শুধু তাই নয়, সারাদেশে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত শহীদদের পরিবারকে হুমকি-ধমকি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে, আর্মড ফোর্সকে ব্যবহার করে ঢাকায় এনে সরকার তাদের থেকে মিথ্যা জবানবন্দি নেওয়া ও সমস্ত দায় আন্দোলনকারীদের উপর চাপিয়ে শহীদের রক্তের সাথে তামাশা করেছে। আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, জীবনের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত ছাত্রসমাজ শহীদের রক্তের সাথে বেইমানী করতে পারে না।

প্রিয় দেশবাসী,আপনারা জানেন, দেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সরকার সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপর নির্যাতনের স্ট্রিম রোলার চালিয়ে যাচ্ছে। ব্যাপক হত্যাযজ্ঞের পর সরকার সারাদেশে রেইড করে গণগ্রেফতার করেছে। হাজার হাজার মামলা ও গ্রেফতার করা হচ্ছে। জানালার পাশে পড়ার সময় কোমলমতি শিশু সামিরকে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপর স্মরণকালের সবচেয়ে বড় বর্বরোচিত হামলা চালানো হয়েছে। এমনকি স্কুল ও কলেজের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উপর ন্যাক্কারজনক হামলা চালিয়ে অসংখ্য শিক্ষার্থীকে আহত ও শহীদ করা হয়েছে। এই অবস্থায় আমরা কঠোর ভাষায় বলতে চাই, আমাদের দাবী আদায় না হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত ছাত্রসমাজের আন্দোলন চলবে।

কর্মসূচি: আগামীকাল সারাদেশে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ কর্মসূচি এবং প্রতিবাদ সমাবেশ।

আমাদের দাবী আদায়ের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করতে বাংলাদেশের সকল নাগরিককে অনুরোধ করছি।

বার্তা প্রেরক
আব্দুল কাদের
সমন্বয়ক, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন



20 ta oxirgi post ko‘rsatilgan.