Tanvir Haider


Kanal geosi va tili: Hindiston, Hindcha
Toifa: Bloglar


Facebook: fb.com/tanvirhaider538
Twitter: x.com/tanvirhaider538
YouTube: youtube.com/@tanvirhaider538

Связанные каналы  |  Похожие каналы

Kanal geosi va tili
Hindiston, Hindcha
Toifa
Bloglar
Statistika
Postlar filtri




Difference








বাংলাদেশে সেক্যু মিডিয়ার গোমড় ফাঁস করছি। কয়েকদিন ধরে একজন মেয়ে 'ছেলে'তে পরিণত হওয়ার ঘটনা ফলাও করে প্রচার করার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার স্বাভাবিকীকরণের পায়তারা। এই ঘটনাগুলো জন্মগত যা বয়ঃসন্ধির সময় সচারাচর ঘটে থাকে। মেয়ের মত দেখা গেলেও সে বায়োলজিক্যাল ছেলেই ছিল। এটা জন্মগত তথা মেডিকেল সমস্যা।

এরাই মূলত হিজড়া বা ইন্টারসেক্স। অন্য দিকে ট্রান্সজেন্ডার মেডিকেল/জন্মগত কোন সমস্যা নয়। এটা পুরোটাই মানসিক ব্যাপার।

বাংলাদেশে আইসিডিডিআরবি, বন্ধু সোস্যাল হিজড়াকে ট্রান্সজেন্ডার এর সমার্থক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে যার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে স**মকামিতা স্বাভাবিকীকরণ করা।

প্রথম আলো হচ্ছে তাদের মূল মিডিয়া পার্টনার। একটা সূত্র মনে রাখতে হবে- বাংলাদেশে সেখানেই ইসলাম বিরোধিতা, সেখানেই প্রথম আলো অবধারিতভাবে থাকবেই।

জানুয়ারীর প্রথম সপ্তাহে প্রকাশিতব্য- বাংলাদেশে এনজিওদের সমকামিতা মিশন- ৫৫০ পৃষ্ঠার বইতে এই বিষয় নিয়ে বড় একটি চ্যাপ্টার রয়েছে যেখানে ছবিসহ বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

ড সরোয়ার হোসেন




https://www.banglanews24.com/national/news/bd/1444024.details

বাংলাদেশের গু[মে]র ঘটনায় ডারতের সম্পৃক্ততার ঘটনা সরকারি বরাতে প্রকাশ হওয়ার পর গতকাল রাতে ডারতের বিভিন্ন কারাগারে আটক থাকা ১৪ জন চাপাইনওয়াবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে বলে সাভার এলাকা থেকে গু[ম] হওয়া, ভারতের দমদম কারাগারে আটক থাকা রহমতুল্লাহ নামে একজন ভিকটিম নিশ্চিত করেছেন।

বিস্তারিত কমেন্টে


রাহাত ফতেহ আলী খান আমেরিকায় প্রোগ্রাম করলে নেন ৭০ হাজার ডলার আর নিজের দেশ পাকিস্তানে করলে নেন ৩০-৪০ লাখ টাকা। আর বাংলাদেশের প্রোগ্রামে ওনার পিছনে খরচ হবে ৪ কোটি থাকা। তাও ১/২ দিনের প্রোগ্রামের জন্য।

এদিকে অনেক আহত ভাইয়েরা হাসপাতালে চিকিৎসার টাকা পাচ্ছে না। পাশাপাশি অন্যদের কথা তো বাদই দিলাম। আমাদের উপদেষ্টাগুলো হয়তো একদিন ঠিকই খা সি না হয়ে উঠবে। সেদিন দুঃখী কন্ঠে আমাদের কান্না করা ছাড়া আর উপায় থাকবে না। কেউ কোটি কোটি টাকা দিয়ে তার বাপের মূর্তি বানাতো আবার কেউ কেউ মজ-মাস্তি নামক মূর্তির পিছনে টাকা খরচ করা শুরু করেছে।


শাপলা নিয়ে করা ৩৭ মিনিটের ভিডিওটার অর্ধেক দেখার পর ভয়েস আর্টিস্ট ইকরাম জামান ভাইয়ের রিভিউ..

পুরোটা দেখতে চান? তাহলে এখনি সাবস্ক্রাইব করে ফেলুন! লিংক:

https://youtube.com/@tanvirhaider538?si=nkpSDKNo4dUO90eX




আসিফ নজরুলদের বিপক্ষ মতের উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুর পর মনে হচ্ছে ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে যারা খাবার-ঔষধ সার্ভ করে তাদের মধ্যে শুধু ইউনুস সাহেবের আপন লোকেরাই থাকা উচিত। ওনাকে নিয়ে আমাদের সমালোচনা থাকলেও ওনি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে মারা গেলে এমন কেউ উপদেষ্টা হিসেবে আসবে যে ডারতের প্ল্যানই বাস্তবায়ন করবে। তখন আমাদের দেশেরই ক্ষতি। এছাড়া পাকি প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাতের পর থেকে ইউনূস সাহেবের জীবনের ঝুঁকি আরও বেড়ে গেছে।


গণতন্ত্র আসলে আমাদের যা যা দিচ্ছে:

১. কেউ মিথ্যা মামলায় জেলে গিয়ে বহু বছর কারাদণ্ড ভোগ করার পরেও সে মুক্ত হতে পারে না।

২. গণতন্ত্রের নামে হাজার হাজার মানুষ Hoত্যা করা হয়েছে।

৩. গণতন্ত্রের মাধ্যমে শাসনব্যবস্থাকে সহজে ম্যানিউপুলেট করা যায়।

৪. গণতন্ত্রের নামে সহজে ডিক্টেটর হওয়া যায়।

৫. গণতন্ত্রের মাধ্যমে শাসনকে সহজেই পারিবারিক শাসনে আবদ্ধ করা যায়।

৬. গণতন্ত্রের সাহায্য বায়নাঘর ইত্যাদি বানানো যায়।

৭. গণতন্ত্রের মাধ্যমে ঘৃ*ণ্য জাতীয়তাবাদের উত্থান ঘটে।

৬. গণতন্ত্রের মাধ্যমে গণতন্ত্রকেই পায়খানা বানানো যায়।


তারাও ষড়যন্ত্র করে, আর আল্লাহও পরিকল্পনা করেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'আলা সর্বশ্রেষ্ঠ পরিকল্পনাকারী। (কুরআন)

তাদের হাত কোথায় বুঝতে পারছেন?


Share


Share


১৯৪৭ সালে ডারতদা রাগ করেছিলো অখণ্ড ডারত খন্ড হয়ে যাচ্ছে বলে। কিন্তু ১৯৭১ সালে ডারতদা খুশি ছিলো কারণ নড়বড়ে স্বাধীন রাষ্ট্রকে বউ বানাতে পারবে বলে। ৭১ সালে ভূখন্ডের মুক্তি হলেও গণমানুষের মুক্তি হয়নি। এক জুলুম থেকে আরেক জুলুমে তারা প্রবেশ করে। একারণে আমার ৭১ সালে সত্যিকারের স্বাধীনতা পাইনি। ২০২৪ সালেও ডারতদা রাগ করেছে কারণ তার কর্তৃত্ব সে হারিয়ে ফেলতে বসছিলো। কিন্তু কতিপয় বেইমানের কারণে ছব্বিশও আমাদের হাতছাড়া হয়ে গেলো। এই দুঃখ ভুলবো কি করে? আমাদের পরের প্রজন্মের কাছে কি জবাব দিবো?


সবাই এটা নিয়ে হাসাহাসি করছে অথচ গোদিজি এখানে মিথ্যা বলছে না। ৭১ এর ডিসেম্বরে নিয়াজী আত্মসমর্পণ করেছিলো ডারতের অরোরার কাছে, আমাদের জেনারেল ওসমানী সাহেব কে স্বাক্ষর করার সময় রুমেই প্রবেশ করতে দেওয়া হয় নাই। ডারতীয়রা সেসময় সবকিছু (যুদ্ধ পরবর্তী ক্রেডিট) হাইজ্যাক করার চেষ্টা করেছিলো। ২২শে ডিসেম্বর তাজউদ্দিন আহমদ যখন দেশে ফিরে আসে, তার আগের ৬ দিন ডারতের MiলিTaরি শাসন ছিলো। ২২শে ডিসেম্বরেই মূল বিজয় হয়েছে ১৬ ডিসেম্বরে নয়!


“পি*লখা*না* ইস্যুর সময় যারা ক্ষমতার কাছাকাছি ছিল তাদের অনেকেই আমাকে বলেছিল যে, সে-সময়কার সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল মইনকে বল প্রয়োগ না করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল অন্যথায় (ডারতীয়) প্যারাট্রুপাররা এক ঘন্টার মধ্যে ঢাকায় নামবে" - তৌহিদ হুসেন, তৎকালীন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব ও বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা



20 ta oxirgi post ko‘rsatilgan.