ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয় বানানোর পায়তারা কোন ভাবেই মেনে নিবে না বাংলার আপামর তৌহিদি জনতা ইনশাআল্লাহ।
.
এসব মানবাধিকারের ধ্বজাধারি মানবঘাতকেরা কখনোই মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে ভুমিকা রাখে নাই, রাখতে পারে না।
.
বিশ্বের আনাচে কানাচে লক্ষ্য লক্ষ্য মুসলিম গণহত্যায় মুখরোচক শান্তির বাণী ছাড়া এখনো পর্যন্ত কি পদক্ষেপ নিয়েছে তারা? উপরন্তু তলে তলে মুসলিম নিধনে অগ্রগামী মানবাধিকারের নামধারী এই মানবঘাতকেরা!
.
এদের টার্গেট একটাই, পৃথিবীর মানচিত্র থেকে ইসলাম ও মুসলিমদের নাম ও নিশানা পর্যন্ত মুচে দেওয়া। তাই এরা মুখে শান্তির বাণী শোনালেও অন্তর থেকে ছড়ায় বিষক্রিয়া।
.
মুসলিম অধ্যুষিত ভূখণ্ডে মুসলিম সংস্কৃতির কবর রচনা করে পশ্চিমা অপসংস্কৃতির দাবানলে মুসলিম ভূখণ্ড গুলোকে পুড়ে ছারখার করতে মরিয়া এই নামধারী মানবতার ফেরিওয়ালারা।
.
অতএব, আমাদের সবাইকে দ্বীন ও ঈমানের প্রশ্নে সদা সর্বদা সজাগ থাকতে হবে। সর্বত্র প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। যেন কোন ভাবেই দ্বীন ঈমানের শত্রুরা তাদের লক্ষ্যে সফল হতে না পারে। ইনশাআল্লাহ
.
এসব মানবাধিকারের ধ্বজাধারি মানবঘাতকেরা কখনোই মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে ভুমিকা রাখে নাই, রাখতে পারে না।
.
বিশ্বের আনাচে কানাচে লক্ষ্য লক্ষ্য মুসলিম গণহত্যায় মুখরোচক শান্তির বাণী ছাড়া এখনো পর্যন্ত কি পদক্ষেপ নিয়েছে তারা? উপরন্তু তলে তলে মুসলিম নিধনে অগ্রগামী মানবাধিকারের নামধারী এই মানবঘাতকেরা!
.
এদের টার্গেট একটাই, পৃথিবীর মানচিত্র থেকে ইসলাম ও মুসলিমদের নাম ও নিশানা পর্যন্ত মুচে দেওয়া। তাই এরা মুখে শান্তির বাণী শোনালেও অন্তর থেকে ছড়ায় বিষক্রিয়া।
.
মুসলিম অধ্যুষিত ভূখণ্ডে মুসলিম সংস্কৃতির কবর রচনা করে পশ্চিমা অপসংস্কৃতির দাবানলে মুসলিম ভূখণ্ড গুলোকে পুড়ে ছারখার করতে মরিয়া এই নামধারী মানবতার ফেরিওয়ালারা।
.
অতএব, আমাদের সবাইকে দ্বীন ও ঈমানের প্রশ্নে সদা সর্বদা সজাগ থাকতে হবে। সর্বত্র প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। যেন কোন ভাবেই দ্বীন ঈমানের শত্রুরা তাদের লক্ষ্যে সফল হতে না পারে। ইনশাআল্লাহ