বাঁশেরকেল্লা - Basherkella


Гео и язык канала: Индия, Бенгальский
Категория: Экономика


Official Telegram Channel of Basherkella Page.
Page Link: https://www.facebook.com/Basherkella05

Связанные каналы  |  Похожие каналы

Гео и язык канала
Индия, Бенгальский
Категория
Экономика
Статистика
Фильтр публикаций


রাজধানীর শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটের দোকানে চাঁদা চেয়ে না পাওয়ায় দোকান বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি পাওয়া গেছে স্থানীয় ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের কয়েকজন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনার সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসের প্রতিনিধিকে আটকে রাখে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা!

নিউজ লিঙ্ক


দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের চুনকুটিয়া পাকাপুল এলাকায় অবস্থিত রূপালী ব্যাংকের জিনজিরা শাখায় ডাকাতি চেষ্টার ঘটনাটি ছিল 'কিশোর অ্যাডভেঞ্চার'। এ ঘটনায় যে তিনজন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন তাদের দুজনের বয়স ১৬, একজনের বয়স ২২।

তিনটি খেলনা পিস্তল দিয়ে তারা ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়েছিল। ব্যাংক ডাকাতি করতে তারা বিভিন্ন মুভি ও অনলাইনে ভিডিও দেখে।


"রুম নম্বর-১৩৮"
শহীদ আবদুর রব হল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি)

জুলাই বিপ্লবের অন্যতম বীর শহীদ ফরহাদ হোসেনের স্মৃতি বিজড়িত হলে আপনাকে স্বাগতম। শহীদ আবদুর রব হলের এই স্থান আমাদের মুক্তির প্রেরণার মশাল হয়ে আছে, যা আমাদেরকে ন্যায়ের পথে দৃঢ় থাকতে শেখায়।

শহীদেরা মরেন না, তাঁরা জাতির হৃদয়ে চিরজাগ্রত থাকে।


এর শাস্তি কেমন হওয়া উচিত?


Видео недоступно для предпросмотра
Смотреть в Telegram
রাজধানীর আসাদগেট এলাকায় মোবাইল ছিনতাইকারীকে ধরে ফেলে ভুক্তভোগী। সম্প্রতি রাজধানীতে এই ছিনতাইকারীদের দৌরাত্ম অত্যাধিক বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছে রাজধানীবাসী। এদের এই দুষ্কর্মে অতিষ্ট নগরবাসী।


মনে আছে কি রাবি শিবির নেতা কুরআনে হাফেজ হাফিজুরের কথা?

রাবির প্রফেসর ড. এএফএম রেজাউল করিম সিদ্দিকী হত্যার ঘটনায় কুরআনে হাফেজ এই শিবির নেতাকে সন্দেহ করে আটক করেছিলো হাসিনার পুলিশ! রিমান্ডে পুলিশের অমানুষিক নির্যাতন ও জেল কর্তৃপক্ষের অবহেলায় এই ছেলেটি মারা যায়।

হাফিজুর রহমানের বড় ভাই হাবিবুর রহমান জানিয়েছিলেন, হাফিজুর রহমান থ্যালাসেমিয়ার রোগী ছিলেন। ডা. মাইনুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে প্রতি তিন মাস পর পর তাঁকে র'ক্ত দিতে হতো। মারা যাওয়ার চার দিন আগে তাঁকে রক্ত দেওয়ার কথা ছিল। জেল কর্তৃপক্ষকে যথাসময়ে বিষয়টি জানিয়ে হাফিজুর রহমানকে ডা. মাইনুল ইসলামকে দেখিয়ে রক্ত দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানানো হয়েছিল। কিন্তু জেল কর্তৃপক্ষ তাতে গুরুত্ব দেয়নি। ইচ্ছাকৃতভাবে কোনপ্রকার চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে এই নিরীহ শিবির নেতাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ২০১৬ সালের ১৯ মে মেধাবী ছাত্রনেতা হাফিজুর মারা যান!

মেধাবী ছাত্রনেতা হাফিজুর রহমান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী ও রাজশাহী মহানগরীর ১৯নং ওয়ার্ড ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।


এই পদক্ষেপ নিতে যত দেরি হবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা তত বেশি কঠিন হবে।

#BSLPolice #BSLTerrorist


Видео недоступно для предпросмотра
Смотреть в Telegram
শহীদে শহীদে জনপদ শেষ!
#FreePalestine


প্রতিটা গুম-হত্যার যথাযথ তদন্ত করে বিচার নিশ্চিত করলেই আগামীতে এদেশে কেউ "হাসিনা" হওয়ার চেষ্টা করবেনা।


লাখো বিপ্লবীদের ইমাম, জালিমের সামনে এমন শিরদাঁড়া উঁচিয়ে রাখা দুঃসাহসী বীর শতাব্দীতে একজন আসে। ভারতীয় আধিপত্যাবাদীদের সামনে জীবনের শেষতক পর্যন্ত এভাবে মাথা উচু করে ছিলেন। শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের আগপর্যন্ত এদেশের মানুষকে মুক্তির প্রেরণা জুগিয়েছিলেন। এদেশের তাওহীদবাদীদের প্রতিটি হৃদয়ে বিপ্লবের বীজ বপন করেছিলেন তিনি।

২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারী এদেশের ভারতীয় তাবেদারদের দ্বারা অন্যায়ভাবে তাকে দেওয়া ফাঁসি ঠেকিয়ে দিয়েছিল শত-শত বাংলাদেশী নিজেদের জীবন দিয়ে, বুকের রক্ত ঢেলে দিয়ে। উনার মৃত্যুর পরে শত্রুরাও গণহারে উনার প্রতি সম্মান ও ভালবাসা প্রকাশ করতে গিয়ে নিজেদের লোভনীয় "দলীয় পদ" ত্যাগ করতেও দ্বিধা করেনি।

আমাদের দেশের ধর্মপ্রাণ তরুণ প্রজন্মের একটা বড় অংশেরই সারাজীবন দুঃখ থেকে যাবে উনাকে সামনাসামনি কোন মাহফিলে না দেখার। জুলাই বিপ্লবের শহীদ আবু সাঈদ, শহীদ ওয়াসিম, শহীদ ফয়সাল আহমেদ শান্তরা নিজেদের ফেসবুক টাইমলাইনে আল্লামা সাঈদীর একাধিক বক্তব্য শেয়ার করে উনার সাথে যে তাদের আত্মিক সম্পর্ক ছিল সেটার জানান দিয়ে গেছেন।

#WeAreAllamaSayedee


বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) কায়রোতে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ তথ্য জানিয়েছে।


সরাসরি ভারত থেকে আসা সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্ত ঠেকাতে না পারলে চব্বিশের বিপ্লব পুরোপুরি ব্যর্থ হয়ে যাবে।


মাদক সম্পৃক্ততায় নাম জড়িয়েছে ছোট পর্দার কয়েকজন জনপ্রিয় অভিনেত্রীর। এদের মধ্যে সাফা কবির ও মুমতাহিনা চৌধুরী ওরফে টয়ার বিরুদ্ধে মাদক সম্পৃক্ততার প্রমাণ পেয়েছে । এছাড়া, ছোট পর্দার আরেক তারকা তানজিন তিশা ও সংগীত শিল্পী সুনিধি নায়েকের মাদক সম্পৃক্ততা ঘিরে অনুসন্ধানে নেমেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর (নারকোটিক্স)। শুধু তাই নয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ে ইতোমধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে।

দেশের একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি মাদকসহ গ্রেফতার হওয়া এক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রকে জিজ্ঞাসাবাদের সূত্র ধরে তথ্য-প্রমাণসহ এসব তারকার নাম বেরিয়ে আসে। এসব তারকা মাদক সংগ্রহ করে আসছেন একটি বিশেষ হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে। ওই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের অ্যাডমিন একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অরিন্দম রায় দীপ। তাকে ইতোমধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে।

নারকোটিক্স জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে বিশেষ নজরদারির একপর্যায়ে গত ১৭ অক্টোবর ঢাকা বিমানবন্দরে গ্রেফতার হন দীপ। এ সময় তার কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ সিসা, এমডিএমএ, এলএসডি ও কুসসহ বেশ কিছু মাদক জব্দ করা হয়।


২০১৫ সালের জয়পুরহাট জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আবু জর গিফারী, একই জেলার সেক্রেটারি ওমর আলী, যশোর জেলা পশ্চিমের চৌগাছা থানার সেক্রেটারি ইসরাফিল হোসাইন ও চৌগাছা থানার সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক রুহুল আমিন। প্রত্যেককে গুলি করার পর বিনা চিকিৎসায় ফেলে রাখায় পায়ে পচন ধরায় পা কেটে ফেলতে হয়েছিল

২০১৫ সালের ৮ ডিসেম্বর সাংগঠনিক কাজে জয়পুরহাট জেলা ছাত্রশিবির সভাপতি আবু জর গিফারী, একই জেলার সেক্রেটারি ওমর আলী ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেন হানিফ বাসে। আব্দুল্লাহপুর নামার পরই সাদাপোশাকে র‌্যাব পরিচয়ে মাইক্রোবাসে করে তাদের উত্তরা র‌্যাব ক্যাম্পে নেওয়া হয়। তাদের সেখানে এক সপ্তাহ জিজ্ঞাসাবাদের নামে চরম নির্যাতন করা হয়। এরপর ১৫ ডিসেম্বর তাদেরকে নেওয়া হয় রাজশাহী র‌্যাব ক্যাম্পে। সেখানেও তাদের ওপরে জুলুম নির্যাতন চালানো হয়। আবার সেখান থেকে ১৬ ডিসেম্বর রাতে নেওয়া হয় জয়পুরহাট র‌্যাব ক্যাম্পে। সেখানে চলে চরম নির্যাতন। এরপর তাদের স্থানান্তর করা হয় জয়পুরহাটের পাঁচবিবি থানায়। সেখানে নিয়ে তাদেরকে অস্ত্র ও বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

ছবিতে আটক দেখানোর পর জয়পুরহাট জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আবু জর গিফারী, একই জেলার সেক্রেটারি ওমর আলী।


"গণঅভ্যুত্থানের সময় কোনো দুর্ঘটনার কারণে বা কোন ভবনে আগুন লাগার কারণে ইন্টারনেট বন্ধ ছিল না। জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক স্বয়ং স্বীকারোক্তি দিয়েছেন শেখ হাসিনার নির্দেশে দেশের ও আন্তর্জাতিক ইন্টারনেটের সব গেটওয়ে বন্ধ রাখা হয়। ইন্টারনেট বন্ধ রাখার উদ্দেশ্য ছিল গণহত্যার বিষয় যেন কেউ জানতে না পারে।"

গতকাল (বুধবার) ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় জিজ্ঞাসাবাদে এ স্বীকারোক্তি দিয়েছেন পলক। আজ চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বিষয়টি জানিয়েছেন।

#JulyMassacre


Видео недоступно для предпросмотра
Смотреть в Telegram
প্রদীপ কুমারকে একটি নির্দিষ্ট সেইফ হোমে রেখে দশ লক্ষ টাকা দেওয়ার শর্তে তাকে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে চাপ প্রয়োগ করা হয়। প্রতিদিন তাকে চারজন আইনজীবী এসে মিথ্যা সাক্ষ্য শিখিয়ে দিতো।

ভিডিও: Alliance for Witness Transparency -AWT


০৫ই আগস্ট ২০২৪
"বাংলাদেশের মানুষের মুক্তি দিবস"


"খুনি হাসিনাকে ধরে এনে গণহত্যার বিচার কর"

জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে নিহত অনেককে ‘বেওয়ারিশ’ হিসেবে দাফন করা হয়েছে। রায়েরবাজার কবরস্থানে বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করা হয় ১১৪টি মরদেহ। এসব মরদেহ রায়েরবাজারে বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করা হয়েছে। কিন্তু কার কবর কোনটি, সেটা জানতে পারছেন না তাদের স্বজনেরা। নিহত ব্যক্তিদের একজন মাহিন মিয়া। মাহিনের ভাই আবদুল জব্বারের সঙ্গে ৯ ডিসেম্বর রায়েরবাজার কবরস্থানে দেখা হয়। তিনি পেশায় রিকশাচালক।

তিনি বলেন, তিনি ও তাঁর ভাই মাহিন গত ১৮ জুলাই মোহাম্মদপুরের টাউন হল এলাকায় আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন। মাহিন সেদিন আর বাড়ি ফেরেননি। তার পর থেকে ভাইয়ের খোঁজে আশপাশের থানা, হাসপাতালের মর্গ চষে বেড়িয়েছেন। পরে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কার্যালয়ে গিয়ে বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করা মরদেহের ছবি দেখে জানতে পারেন, তাঁর ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, দাফন করা হয়েছে রায়েরবাজারে। মাহিন মা'রা যাওয়ার ১৫ দিন পর তাঁর স্ত্রীর প্রথম সন্তান হয়।

শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ময়নাতদন্ত প্রত্যয়নপত্রে মাহিন মিয়ার পরিচয় লেখা আছে ‘অজ্ঞাত’। সেখানে লেখা আছে, ১৯ জুলাই ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালের স্ট্রেচারে তাঁর মৃতদেহ পাওয়া যায়। তাঁর মাথার বাঁ ও ডান পাশে ছিদ্র রয়েছে। মৃত্যুর কারণ হিসেবে মাথায় গুলি উল্লেখ করা হয়েছে।

মাহিনের ভাই আবদুল জব্বার বলেন, ‘ভাইয়ের লাশটা চোখে দেখলাম না। এখানে কোনটা আমার ভাইয়ের কবর, তা–ও তো জানি না। ভাইটা বাচ্চার বাপ হইল, এই ছেলে বড় হইলে বাপের কবরটাও চিনব না।

#JulyMassacre


বাংলাদেশের জনগণকে এরা সবকিছু থেকেই বঞ্চিত করেছে গত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে। সময় এসেছে সবকিছুর হিসেব আদায় করার।


বগুড়া-৬ আসনের সাবেক অবৈধ আওয়ামী সংসদ সদস্য রাগিবুল হাসান রিপুকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। তার বিরুদ্ধে বগুড়া জেলার বিভিন্ন থানায় হত্যাসহ মোট ১৩টি মামলা রয়েছে।

Показано 20 последних публикаций.