২০১৫ সালের জয়পুরহাট জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আবু জর গিফারী, একই জেলার সেক্রেটারি ওমর আলী, যশোর জেলা পশ্চিমের চৌগাছা থানার সেক্রেটারি ইসরাফিল হোসাইন ও চৌগাছা থানার সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক রুহুল আমিন। প্রত্যেককে
গুলি করার পর বিনা চিকিৎসায় ফেলে রাখায় পায়ে পচন ধরায় পা কেটে ফেলতে হয়েছিল।
২০১৫ সালের ৮ ডিসেম্বর সাংগঠনিক কাজে জয়পুরহাট জেলা ছাত্রশিবির সভাপতি আবু জর গিফারী, একই জেলার সেক্রেটারি ওমর আলী ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেন হানিফ বাসে। আব্দুল্লাহপুর নামার পরই সাদাপোশাকে র্যাব পরিচয়ে মাইক্রোবাসে করে তাদের উত্তরা র্যাব ক্যাম্পে নেওয়া হয়। তাদের সেখানে এক সপ্তাহ জিজ্ঞাসাবাদের নামে চরম নির্যাতন করা হয়। এরপর ১৫ ডিসেম্বর তাদেরকে নেওয়া হয় রাজশাহী র্যাব ক্যাম্পে। সেখানেও তাদের ওপরে জুলুম নির্যাতন চালানো হয়। আবার সেখান থেকে ১৬ ডিসেম্বর রাতে নেওয়া হয় জয়পুরহাট র্যাব ক্যাম্পে। সেখানে চলে চরম নির্যাতন। এরপর তাদের স্থানান্তর করা হয় জয়পুরহাটের পাঁচবিবি থানায়। সেখানে নিয়ে তাদেরকে অস্ত্র ও বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
ছবিতে আটক দেখানোর পর জয়পুরহাট জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আবু জর গিফারী, একই জেলার সেক্রেটারি ওমর আলী।