বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন - Unofficial


Kanal geosi va tili: Hindiston, Bengalcha
Toifa: Siyosat


Похожие каналы

Kanal geosi va tili
Hindiston, Bengalcha
Toifa
Siyosat
Statistika
Postlar filtri


হুম। জামাতি সরকার বলেই খালেদা জিয়া মুক্ত হয়ে গেলো, লুতফুজ্জামান বাবর মুক্ত হয়ে গেলো।

কিন্তু জামাতের আজহার এখনো মুক্ত হইতে পারলো না।

কারণ সরকার জামাতি সরকার।

1.5k 0 3 12 133

📢 বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যয়ের সরকারি সহায়তা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সেল গঠিত হয়েছে, যা আন্দোলনে আহত বীরদের বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা বাবদ খরচ হওয়া অর্থের সহায়তা প্রদান করবে। যারা আন্দোলনের সময় আহত হয়ে ব্যক্তিগত চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন, তারা নির্ধারিত ফরম পূরণ করে আবেদন করতে পারবেন।

🔹 আবেদন প্রক্রিয়া:
✅ আবেদন ফরম জমার স্থান: জুলাই ফাউন্ডেশনের অফিসের পাশের বিল্ডিংয়ের ২য় তলা (ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের পাশে)।
✅ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
✔️ বেসরকারি হাসপাতালের বিলের মূল কপি (হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সত্যায়িত)।
✔️ অপারেশন বা চিকিৎসা সংক্রান্ত ডিসচার্জ পেপার (যে ডাক্তার চিকিৎসা দিয়েছেন, তার সত্যায়িত কপি)।
✔️ স্টেজ ভেরিফায়েড এমআইএস কপি, জাতীয় পরিচয়পত্র (NID), এবং একটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।

🛑 আবেদন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ: ৩১ জানুয়ারি

📌 গুরুত্বপূর্ণ:
এই জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সেল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে গঠিত। এটি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কর্তৃক গঠিত নয়। কেউ বিভ্রান্ত হবেন না। বিষয়টি পরিষ্কারভাবে বুঝানোর জন্য জানানো হলো।

আহত বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাদের যথাযথ সহায়তা নিশ্চিত করার জন্য সরকার এই উদ্যোগ নিয়েছে। তাই সকল যোগ্য আবেদনকারী সময়মতো তাদের আবেদন জমা দিন।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সেল
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার


এগুলার ইম্প্যাক্ট কিছুদিন পর টের পাওয়া যেতে পারে। আপাতত এগুলারে সব বিনোদন ভাবুক।




শিক্ষার্থীদের মাঝে সংঘাত সৃষ্টি হওয়ার আগেই তিনি দুঃখপ্রকাশ করতে পারতেন! কিন্তু যখন দুঃখপ্রকাশ করলেন, তখন আমাদের দুঃখ আরও অনেক বেশি বেড়ে গেছে!

6.4k 0 10 10 199

০১.
প্রো-ভিসি স্যার দুঃখ প্রকাশ বার্তা যেহেতু দিলেনই, সেটা আগেভাগে দিলে এতবড় সংঘর্ষের কিছুই হইতো না। বাড়তি কথা হলেও বলে রাখি, উনি বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এবং সাদা দলের।

০২.
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির একজন সদস্য, ঢাকা কলেজকে উস্কে দিয়েছেন। এ কথা সত্য। একইসঙ্গে ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক সংঘর্ষের সময় লাইভ করে মব উস্কে দিয়েছেন। চরম দায়িত্বহীনতার পরিচয়।

০৩.
আমি, হামজা, রেজওয়ান রিস্ক নিয়ে শুরু থেকে সামনে ছিলাম। যতদূর পারসি, কন্ট্রোল করসি। তবে, পুরা কন্ট্রোল করা যায় নাই। তখনও আমি খেয়াল করসি, সামনে জাস্ট দুই-তিনটা ছেলে বিরাজমান ঠান্ডা পরিস্থিতিতে হুট করেই একটা ইট মেরে সবাইকে উস্কে দিতেছিলো। এদের মধ্যে সূর্যসেন হল ছাত্রদলের গালিব প্রধানতম।

০৪.
হাসনাত ভাই, আমি, সাকিব, আহনাফ সম্পূর্ণ রিস্ক নিয়ে যাচ্ছিলাম ঢাকা কলেজের ছাত্রদের কাছে। ওদের নিবৃত্ত করতে। টিয়ারশেলের জন্য আগাইতে পারি নাই। কিছুদূর গিয়ে ফিরে আসতে হইছে। ফিরে এসে হাসনাত ভাই ঢাবির সবাইকে বলতেছিলেন ক্যাম্পাসে ফিরতে। পুলিশ আমাদের ফুল প্রটেকশনের নিশ্চয়তা দিচ্ছিলো। যাতে আমরা সরে আসি। কিন্তু, হুট করেই দেখলাম কয়েকজন ভূয়া, সমন্বয়ক চু** না বলে স্লোগান দিলো। আমি ঘটনায় চমকে উঠি। মানে, হাসনাত ভাই মব ঠান্ডা করতে চাইলেন। সবাইকে নিরাপদে ক্যাম্পাসে নিয়ে আসতে চাইলেন। আর তাতে তার মা-বাবা তুলেও গালি দেয়া হলো। তার উচিত কি ছিলো? সবাইরে নিয়ে ঢাকা কলেজের উপর ঝাপায়ে পড়লে ভালো হইতো? এরপরে ফেসবুকে বসানো হলো ট্রলের আসর। আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি, ট্রলকারীদের অধিকাংশ ছাত্রদল কর্মী। সমন্বয়কদের কারা ভিলেন বানাইতে চায়, কারা নাহিদ ইসলামের বাবা বনশ্রী-খিলগাও দখল করছে বলে প্রচার করে তা তো আপনারা জানেনই। সমন্বয়কদের ভিলেন বানানো আর মব উস্কে দেয়াতে আমারে সৈকত, আজিজ, জনি, তাওহীদ এসে বলে ক্যাম্পাস থেকে সরে যেতে। কিন্তু আমি যাই নাই।

০৫.
কী হলো আসলে? চারঘণ্টার এই সংঘর্ষে কী পাইলাম?

প্রথমত, স্টুডেন্ট ইউনিটিতে আঘাত হানলো। ছাত্রলীগ এটাকে ক্যাপিটালাইজ করতে চাইবে।

দ্বিতীয়ত, ০৫ আগস্টের পর ছাত্রদের মধ্যে ঐক্য আর শান্তিপূর্ণ ক্যাম্পাসের জন্য প্রয়োজন ছিলো সব ক্যাম্পাসে ছাত্র সংসদ। নিরাপত্তার ইস্যু দেখিয়ে ছাত্র সংসদের পথ বন্ধ করা হলো। নিরাপত্তার কোশ্চেন ভিতরে ভিতরে ছিলো। যারা খোজখবর রাখেন, আপনারা নিশ্চয়ই জানেন। আজকে তো নিরাপত্তার সব পর্দা ভেস্তে গেলো। এখানে আমাদের অবশ্যই বুঝতে হবে, কারা ছাত্র সংসদ নির্বাচনের বিপক্ষে ছিলো? তাহলে অনেককিছুই পরিষ্কার হয়ে যাবে। আর, উপরের কিছু কনসিক্যুয়েন্স তো আপনারা মিলাবেনই।

- জাহিদ আহসান


নিন্দা জানানোর ভাষা জানা নাই

6.6k 0 13 13 252

জুলাই হত্যাকান্ডের অন্যতম নির্দেশদাতা মাফিয়া আসাদুজ্জামান খান কামালের একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়েছে ‘দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে’ । সেখানে বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ করতে হিন্দুস্থানের কাছে সরাসরি সাহায্য কামনা করেছে এই আওয়ামী ‍দুর্বৃত্ত।

7.6k 0 3 36 403



এখন যদি ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর সাথে এমন কোলাকুলির ছবি থাকায় ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজীব আহসানকে কেউ "ছাত্রলীগ" ট্যাগ দিয়ে হামলা করতে যায় সেটা কি যৌক্তিক হবে?

8.1k 0 2 45 222

Video oldindan ko‘rish uchun mavjud emas
Telegram'da ko‘rish
"সে হয়তো ভাবতেও পারেনি,তাকে কাছে ডেকে নিয়ে গু*লি করবে"!

8.3k 0 29 8 324

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সমন্বয়ক রোহানের উপর ছাত্রলীগ কর্মীর হামলা। রোহান আশুগঞ্জ লাভিডা হাসপাতালে ভর্তি, অবস্থা আশংকাজনক।

9.5k 0 12 14 568

এ জাতির উপর এক অভিশপ্ত হাসিনাকে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল!

9.5k 0 11 12 342



একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় আজ বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে আওয়ামী সাইবার সন্ত্রাসী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলকের রিমান্ডের আবেদন জানানো হয়।

শুনানিতে রিমান্ড আবেদনের যৌক্তিকতা নিয়ে আদালতে প্রশ্ন তোলে জুনাইদ আহ্‌মেদের আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন। সে বলে, তার মক্কেলকে আর কত দিন রিমান্ডে নেওয়া হবে?

তখন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের প্রধান পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, রিমান্ড তো মাত্র শুরু হয়েছে।

12k 0 6 8 554

৫ আগস্ট স্বৈরাচারী মাফিয়া শেখ হাসিনা পালানোর পরে বাবা-মায়ের সাথে জেদ ধরে রাজধানীর উত্তরায় বিজয় মিছিলে যোগ দেয় শিশু জাবির ইব্রাহিম। একপর্যায়ে জাবিরকে নিয়ে বাসায় ফিরে যেতে চাইলে আরও কিছুক্ষণ থাকার বায়না করে সে।কিছুক্ষণ পরে পুলিশের সঙ্গে ছাত্র-জনতার সংঘর্ষ শুরু হলে জাবিরের ঊরুতে গুলি লাগে। এত কোমল ও ছোট্ট শরীর গুলিটা সহ্য করতে পারে নি। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা যায় সে। জাবিরের বয়স ৬ বছর। ওদের বাসা দক্ষিণখান থানার পশ্চিম মোল্লারটেকে। স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে শিশু শ্রেণিতে পড়ত সে।


Video oldindan ko‘rish uchun mavjud emas
Telegram'da ko‘rish
শহীদ আনাস 🇧🇩


⛔ শেখ হাসিনার বিভিন্ন বাহিনী ছোট্ট শিশু-বাচ্চাদেরকেও গুম করে রাখতো তাদের মা'দের সাথে।
এখানো পর্যন্ত অন্তত অর্ধ ডজন শিশুর তথ্য পাওয়া গেছে যাদেরকে তাদের মা'দের সাথে বন্দী করে রাখা হয়েছিল।

মায়ের সাথে শিশু বাচ্চাকে রাখা স্বাভাবিক ধরে নিলেও তারা এই শিশুদেরকে নির্যাতন করতো বন্দীদেরকে তাদের সামনে নত হতে বা তাদের কথা মেনে নিতে চাপ প্রয়োগের জন্য।

এসব বাচ্চাদেরকে দীর্ঘ সময় দুধ না দিয়ে কষ্ট দিয়ে রেখে দিতো!!.

এই নিকৃষ্ট জালেমটাকে ভারত থেকে এনে বিচারের মুখোমুখি করতে পারা হবে এই সরকারের চূড়ান্ত সাফল্য।


"আগে জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচার হোক তারপর আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশ নেয়ার প্রশ্ন"

- ডা.  শফিকুর রহমান
আমীর, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী


আন্দোলনে নাকি ছাত্রদের কোন কন্ট্রিবিউশান নেই,সব করেছে বিএনপি..

খুব কষ্টে নিজেকে সংযত করেছি. এই ব্যানার ব্যাবহার না করলে কয়েকটা গালি দিয়েই দিতাম।

এই পোস্টের কমেন্ট গ্রুপের রুলস প্রযোজ্য নয়।

20 ta oxirgi post ko‘rsatilgan.