আপনি যাকে ভালোবাসা দেখাবেন, সে কিভাবে সেই ভালোবাসা দেখতে চায় সেটা কিন্তু মাথায় রাখার কথা।
আপনার অতি ভালোবাসার মানুষটার গরুর গোশতে এলার্জি। কিন্তু আপনি চান তাকে সেটাই খাওয়াতে- তাই এলার্জি জেনেও জোর করে তাকে গরুর গোশতই খাওয়াবেন- সেটা কী ভালোবাসা?
এমনিই একটা উদাহরণ দিলাম আরকি।
-----------
আপনি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে অনেক ভালোবাসেন?
তাঁর অনুসরণ করুন। ইনফ্যাক্ট, আল্লাহকে ভালোবেসে থাকলে তার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুসরণ করতে হবে। তাঁকে সবচেয়ে বেশি যারা ভালোবাসতেন, তাঁরা কী করতেন বুঝতে হবে। সাহাবা রাদিয়াললাহু আনহুম তাঁর কথা মেনে চলতেন। তিনি যেই দ্বীন শিখিয়ে গিয়েছেন, তাঁরা সেটা আল্লাহর ইচ্ছায় হুবহু হেফাজত করেছেন। কতখানি - সেটা আসলে এই সামান্য লেখায় বুঝানো সম্ভব না- তার জন্য একটু পড়ালেখা করতে হবে। আর হ্যাঁ- আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি ভালোবাসার প্রকাশ হিসেবে তাঁরা আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মদিন করেননি। আপনি সেটা করার কে?
এটা কি এমনিই করছেন? Happy Birthday যেভাবে করে মানুষ? তাহলে তো শয়তানের পূজারীরা যেই অনুষ্ঠান উদ্ভাবন করেছে সেটা করছেন। নাকি এটা দ্বীন ভেবে করছেন? তাহলে এমন কিছু করছেন যা দ্বীনের অংশ ছিলই না!
আর আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলে গিয়েছেন:
“যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কথা উদ্ভাবন করল---যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।” (বুখারী ২৬৯৭, মুসলিম ৪৫৮৯নং)
যেই উৎসব আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পালন করেননি, তাঁর সাহাবারা যারা তাঁকে জীবন দিয়ে ভালোবাসতেন তাঁরা করেননি- সেই উৎসব করে দ্বীনকে অপমান করা ছাড়া আর কী হচ্ছে? আর এটা কেমন ভালোবাসা যা দ্বীনের মাঝে নতুন কিছু সংযোজন করার মাধ্যমে দেখানো হচ্ছে? প্রত্যাখ্যান যোগ্যকে সাদরে পালন করে কী ভালোবাসা দেখানো হচ্ছে? এই ভালোবাসা কি সেই ভালোবাসা, যা দেখানোর কথা? এটা কি আদৌ ভালোবাসা??
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মদিন পালনের কোনো দলিল নেই। জন্মের তারিখটা আসলে কবে সেটা নিয়েই ঐক্যমত নেই।
আর আপনার তাঁর প্রতি ভালোবাসার দলিল? সেটা তাঁর শেখানো দ্বীনকে মেনে চলার মাধ্যমে দেখান। দ্বীনের বিরোধিতা করার মাধ্যমে না!
আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম আ'লা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ।
---------------
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
‘‘তোমরা (দ্বীনের) নব প্রচলিত বিষয়সমূহ থেকে সতর্ক থাক। কেননা প্রত্যেক নতুন বিষয় বিদআ‘ত এবং প্রত্যেক বিদআত ভ্রষ্টতা’’। [সুনান আবু দাউদ, হাদীস নং ৩৯৯১ ও সুনান আত-তিরমিযী, হাদীস নং ২৬৭৬। তিরমিযী হাদীসটিকে হাসান ও সহীহ বলেছেন।]
অনুগ্রহ করে ভালোবাসার নাম করে বিদআতে শামিল হবেন না।
আপনার অতি ভালোবাসার মানুষটার গরুর গোশতে এলার্জি। কিন্তু আপনি চান তাকে সেটাই খাওয়াতে- তাই এলার্জি জেনেও জোর করে তাকে গরুর গোশতই খাওয়াবেন- সেটা কী ভালোবাসা?
এমনিই একটা উদাহরণ দিলাম আরকি।
-----------
আপনি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে অনেক ভালোবাসেন?
তাঁর অনুসরণ করুন। ইনফ্যাক্ট, আল্লাহকে ভালোবেসে থাকলে তার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুসরণ করতে হবে। তাঁকে সবচেয়ে বেশি যারা ভালোবাসতেন, তাঁরা কী করতেন বুঝতে হবে। সাহাবা রাদিয়াললাহু আনহুম তাঁর কথা মেনে চলতেন। তিনি যেই দ্বীন শিখিয়ে গিয়েছেন, তাঁরা সেটা আল্লাহর ইচ্ছায় হুবহু হেফাজত করেছেন। কতখানি - সেটা আসলে এই সামান্য লেখায় বুঝানো সম্ভব না- তার জন্য একটু পড়ালেখা করতে হবে। আর হ্যাঁ- আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি ভালোবাসার প্রকাশ হিসেবে তাঁরা আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মদিন করেননি। আপনি সেটা করার কে?
এটা কি এমনিই করছেন? Happy Birthday যেভাবে করে মানুষ? তাহলে তো শয়তানের পূজারীরা যেই অনুষ্ঠান উদ্ভাবন করেছে সেটা করছেন। নাকি এটা দ্বীন ভেবে করছেন? তাহলে এমন কিছু করছেন যা দ্বীনের অংশ ছিলই না!
আর আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলে গিয়েছেন:
“যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কথা উদ্ভাবন করল---যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।” (বুখারী ২৬৯৭, মুসলিম ৪৫৮৯নং)
যেই উৎসব আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পালন করেননি, তাঁর সাহাবারা যারা তাঁকে জীবন দিয়ে ভালোবাসতেন তাঁরা করেননি- সেই উৎসব করে দ্বীনকে অপমান করা ছাড়া আর কী হচ্ছে? আর এটা কেমন ভালোবাসা যা দ্বীনের মাঝে নতুন কিছু সংযোজন করার মাধ্যমে দেখানো হচ্ছে? প্রত্যাখ্যান যোগ্যকে সাদরে পালন করে কী ভালোবাসা দেখানো হচ্ছে? এই ভালোবাসা কি সেই ভালোবাসা, যা দেখানোর কথা? এটা কি আদৌ ভালোবাসা??
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মদিন পালনের কোনো দলিল নেই। জন্মের তারিখটা আসলে কবে সেটা নিয়েই ঐক্যমত নেই।
আর আপনার তাঁর প্রতি ভালোবাসার দলিল? সেটা তাঁর শেখানো দ্বীনকে মেনে চলার মাধ্যমে দেখান। দ্বীনের বিরোধিতা করার মাধ্যমে না!
আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম আ'লা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ।
---------------
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
‘‘তোমরা (দ্বীনের) নব প্রচলিত বিষয়সমূহ থেকে সতর্ক থাক। কেননা প্রত্যেক নতুন বিষয় বিদআ‘ত এবং প্রত্যেক বিদআত ভ্রষ্টতা’’। [সুনান আবু দাউদ, হাদীস নং ৩৯৯১ ও সুনান আত-তিরমিযী, হাদীস নং ২৬৭৬। তিরমিযী হাদীসটিকে হাসান ও সহীহ বলেছেন।]
অনুগ্রহ করে ভালোবাসার নাম করে বিদআতে শামিল হবেন না।